তার মৃত্যুতে পাহাড় হারিয়েছে সংস্কৃতির নিবেদিত প্রাণ আলোকবর্তিকা।
চীনের বিজ্ঞানীরা গাভীর জিনগত পরিবর্তন করে তা থেকে মাতৃদুগ্ধ উৎপাদন করেছে। এক্ষেত্রে বিজ্ঞানিদের সহায়তা করেছে চীনের বিখ্যাত ডেইরি ফার্ম জিএম। একজন কর্মকর্তা নিশ্চিত করেছেন যে এই দুধ সাধারন ডেইরি দুধের মতই নিরাপদ। তিনি আরও বলেছেন এই দুধ স্বাদেও নাকি বেশ উন্নত। আগামী দশবছরের মধ্যেই এই দুধ বাজারে পাওয়া যাবে।
গবেষকরা গাভীর দেহে মানুষের জিন প্রবেশ করছে। তারপর lysozyme নামক প্রোটিনযুক্ত দুধ উৎপাদন করছে। ক্লোনিং পদ্ধতি ব্যবহার করায় তারা সমালোচনার শিকার হয়েছে।