এই খবর নতুন নয় যে সংখ্যালঘুরা নির্যাতিত হচ্ছে কিন্তু এই খবর নতুন যে এবার সংখ্যালঘুদের তাড়াতে মাঠে নেমে তাদের সম্পত্তি জোর দখল করছে তথাকথিত সংখ্যালঘু ও ধর্মনিরপেক্ষ সরকারের কিছু মন্ত্রী আমলা। নির্যাতন ভয়ের নয়, যখন নির্যাতকের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেওয়া না হয় সেটাই হচ্ছে সবচেয়ে বড় আতংক। আর নিরপেক্ষ ভাবে বললে বর্তমানে সেটাই চলছে। আর এই নির্যাতনের মাত্রা গত কয়েক দশকের রেকর্ড ভেঙ্গে দিয়েছে এছাড়া এর একটিরও সুবিচার না হওয়ায় সরকারকে আজ আন্তর্জাতিক মহলে প্রশ্নের সম্মূক্ষিণ হতে হচ্ছে ।সরকারের এই নিরব ভূমিকায় ,মৌণতা সম্মতির লক্ষণের যে আভাস দিচ্ছে তাতে প্রশ্ন উঠছে তাহলে কি মুক্তিযোদ্ধের স্বপক্ষশক্তি সোজাকথায় মৌলবাদের দিকেই এগুচ্ছে। সংখ্যালঘুদের কি শেষ ভরসা ডুবে গেল .পরিস্থিতি তো এটাই বলছে ।তাহলে কি এদেশ থেকে সংখ্যালঘু নামক শব্দটা অতিত হতে যাচ্ছে .এই কঠিন প্রশ্নটার উত্তর যদি হ্যাঁ হয় তবে দেশটা যে আরেকটা পাকিস্থানের দিকেই ধাবিত হচ্ছে এতে সন্দেহের কোন অবকাশ নেই । এখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকেই ঠিক করতে হবে উনি কি আগের সেই জননেত্রী হবেন নাকি?
বিঃদ্রঃ মতামতটি একান্তই নিজের, এবং সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ মস্তিষ্কে লেখা।