একাত্তর টিভিতে রাণী সরকারের এই প্রতিবদনটি প্রচারিত হয়েছে এবং নিশ্চয়ই বাংলাদেশের কর্পোরেট সেক্টরের ধারক বাহক এবং শিল্পপতিদের কারো না কােরা চোখে পড়েছে, কিংবা তারা অবহিত হয়েছেন বা আছেন।
টিভি মিডিয়ার কাজ যতটুকু করার ছিল তারা করেছে। এর পরের বিষয়টা সম্ভবত কর্পোরেট স্যোসাল ও ম্যোরাল রেসপনসিবিলিটিজের। আর সেটা প্রপারলি ক্যারি আউন না হলে এর পরের স্টেপ নিতে পারে দেশ বিদেশের কোন এজপায়োনেজ এজেন্সী। কার ভাগ্যে যে পরবর্তী হলমার্ক আছে আল্লাহই মালুম।
একাত্তর টিভির প্রতিবেদনটি দেখতে একাত্তর টিভির ফেসবুকের এই লিংকে যান: https://www.facebook.com/video.php?v=744579022281395
"১৯৬৪ সালের সুতরাং ছবির আগেই সিনেমায় হাতেখড়ি হয়েছিল রাণী সরকারের। এক সময়ের গায়িকা, বেতার শিল্পী, টিভি অভিনেত্রী, রানী সরকারের অভিনীত সিনেমার সংখ্যা তিনশ ছাপিয়ে। তবে তাঁর জীবন সায়াহ্নের অধ্যায়টা যেন সিনেমাকেও হার মানিয়েছে। অর্থকষ্ট থামিয়ে দিয়েছে রাণী সরকারের জীবন চাকা।এত কিছুতেও শিল্পী মন মানে না। সুযোগ চাইছেন অভিনয়ে ফেরার। রাণী সরকারকে সহযোগিতা করতে চাইলে যে কেউ অর্থ পাঠাতে পারেন রূপালী ব্যাংকের মোহাম্মদপুর শাখায়। অ্যাকাউন্ট নাম্বার ৪৬০২। সারা জীবন শিল্পের জন্য সবটুকু দিয়েছেন রাণী সরকার। একাত্তরে জীবন বাজী রেখেছেন। শেষ জীবনে তাঁর এমনটা কী প্রাপ্য ছিল?" -পার্থ সঞ্জয়, সিনিয়র রিপোর্টার, একাত্তর টিভি।