দ্বিতীয় পদ্মা সেতু ও বাজেট ঘাটতি মেটাতে মাহফুজ আনামের বিরুদ্ধে মামলা!

ইলিয়াস মাহমুদ
Published : 18 Feb 2016, 07:41 PM
Updated : 18 Feb 2016, 07:41 PM

বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে, আগামী অর্থবছরে বাজেট ঘাটতি মেটাতে অর্থ জোগাড় করতেই ডেইলি স্টার সম্পাদক মাহফুজ আনামের বিরুদ্ধে 'মান হরণে'র মামলা দায়ের করা হচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, 'মান হরণের' ক্ষতিপূরণ হিসেবে যে পরিমাণ অর্থ চাওয়া হয়েছে তা দিয়ে সরকারের বাজেট ঘাটতি পুরোপুরি মেটানো সম্ভব।

জানা যায়, একারণেই প্রতিদিন চক্রাবৃদ্ধি হারে বাড়ছে মাহফুজ আনামের বিরুদ্ধে করা 'মান হরণের' মামলার সংখ্যা। ফলে মাত্র দু'দিনের ব্যবধানে মামলার সংখ্যা বেড়ে ৩৫ এ ঠেকেছে। সরকার সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন, এ অর্থ ঠিক-ঠাকভাবে আদায় করতে পারলে আগামী অর্থবছরে সরকারকে আর ঘাটতি বাজেট ঘোষণা করতে হবে না।গণমাধ্যমে প্রকাশিত হিসাব অনুযায়ী গতকাল পর্যন্ত তার বিরুদ্ধে মোট মামলা হয়েছে ৬০ টির উপরে । আরো মামলা প্রকৃয়া চলছে । সমন জারিও হয়েছে অনেক গুলো তে ।

দায়ের করা ১৩টি মামলার মধ্যে ঢাকার একটিতে ১০ হাজার কোটি টাকার এবং আটটি জেলায় করা বাকি ১২টি মামলায় মোট ৩২৬ কোটি ৫০ লাখ টাকার ক্ষতিপুরণ চাওয়া হয়েছে।

আজকের মামলার মধ্যে কুষ্টিয়ায় ৫০ হাজার কোটি, সুনামগঞ্জে ১০০ কোটি, নীলফামারীতে ২ কোটি, রংপুরে ১০০কোটি, সিলেটে ১৫০ কোটি, টাঙ্গাইলে ১০০ কোটি, লক্ষ্মীপুরে ১০০ কোটি, কক্সবাজারে ১০০ কোটি, খাগড়াছড়িতে ১০ কোটি, মৌলভীবাজারে ১০ কোটি এবং নাটোরে ৫০ কোটি টাকার মামলা হয়েছে।

এদিকে চলতি ২০১৫-১৬ অর্থবছরের বাজেটে ঘাটতির পরিমাণ ৮৬ হাজার ৬৫৭ কোটি টাকা। সব মিলিয়ে মোট অর্থের পরিমাণ যা দাঁড়ায় তাতে সরকারের বাজেটের ঘাটতি মিটিয়ে উদ্বৃত্ত থাকবে। ফলে আগামী অর্থ বছরে সরকারকে আর ঘাটতি বাজেট ঘোষণা করতে হবে না।

তবে অর্থ আদায় করে সংরক্ষণ করাই সরকারের সামনে এখন বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দাঁড়িয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টারা।

অবশ্য কেউ কেউ বিষয়টি কোনোভাবেই মানতে চাচ্ছেন না। তাদের মত দ্বিতীয় পদ্মা সেতু নির্মানে অর্থ সংগ্রহ করতে মামলা দেওয়া হতে পারে।

বাজেট ঘাটতি মেটাতে মাহফুজ আনামের বিরুদ্ধে মামলা

বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে, আগামী অর্থবছরে বাজেট ঘাটতি মেটাতে অর্থ জোগাড় করতেই ডেইলি স্টার সম্পাদক মাহফুজ আনামের বিরুদ্ধে 'মান হরণে'র মামলা দায়ের করা হচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, 'মান হরণের' ক্ষতিপূরণ হিসেবে যে পরিমাণ অর্থ চাওয়া হয়েছে তা দিয়ে সরকারের বাজেট ঘাটতি পুরোপুরি মেটানো সম্ভব।

জানা যায়, একারণেই প্রতিদিন চক্রাবৃদ্ধি হারে বাড়ছে মাহফুজ আনামের বিরুদ্ধে করা 'মান হরণের' মামলার সংখ্যা। ফলে মাত্র দু'দিনের ব্যবধানে মামলার সংখ্যা বেড়ে ৩৫ এ ঠেকেছে। সরকার সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন, এ অর্থ ঠিক-ঠাকভাবে আদায় করতে পারলে আগামী অর্থবছরে সরকারকে আর ঘাটতি বাজেট ঘোষণা করতে হবে না।

গণমাধ্যমে প্রকাশিত হিসাব অনুযায়ী গতকাল দায়ের করা ১৩টি মামলার মধ্যে ঢাকার একটিতে ১০ হাজার কোটি টাকার এবং আটটি জেলায় করা বাকি ১২টি মামলায় মোট ৩২৬ কোটি ৫০ লাখ টাকার ক্ষতিপুরণ চাওয়া হয়েছে।

আজকের মামলার মধ্যে কুষ্টিয়ায় ৫০ হাজার কোটি, সুনামগঞ্জে ১০০ কোটি, নীলফামারীতে ২ কোটি, রংপুরে ১০০কোটি, সিলেটে ১৫০ কোটি, টাঙ্গাইলে ১০০ কোটি, লক্ষ্মীপুরে ১০০ কোটি, কক্সবাজারে ১০০ কোটি, খাগড়াছড়িতে ১০ কোটি, মৌলভীবাজারে ১০ কোটি এবং নাটোরে ৫০ কোটি টাকার মামলা হয়েছে।

এদিকে চলতি ২০১৫-১৬ অর্থবছরের বাজেটে ঘাটতির পরিমাণ ৮৬ হাজার ৬৫৭ কোটি টাকা। সব মিলিয়ে মোট অর্থের পরিমাণ যা দাঁড়ায় তাতে সরকারের বাজেটের ঘাটতি মিটিয়ে উদ্বৃত্ত থাকবে। ফলে আগামী অর্থ বছরে সরকারকে আর ঘাটতি বাজেট ঘোষণা করতে হবে না।

তবে অর্থ আদায় করে সংরক্ষণ করাই সরকারের সামনে এখন বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দাঁড়িয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টারা।

অবশ্য কেউ কেউ বিষয়টি কোনোভাবেই মানতে চাচ্ছেন না। তাদের মত দ্বিতীয় পদ্মা সেতু নির্মানে অর্থ সংগ্রহ করতে মামলা দেওয়া হতে পারে

একটা সত্য কথা হল এ দেশে সত্যর কোন দাম নেই । আমারা ওয়ান ইলেভেনের আ।লীগের অসংখ হেভিয়েট নেতাদের ভিডিও এখনো ইউটিউবে পাওয়া যায় । তারা এখন মন্ত্রী! কই তাদের নামে তো কোন মামলা নেই । পার্থক্য তা হলে তারা ভুল স্বীকার করে নি আর মাহফুজ আনাম ভুল স্বীকার করেছেন ।

এটা যদি সংস্কৃতি হয় আমাদের তা হলে আমাদের জন্য সামনে অন্ধকার

বি;দ্র : এটি একটি রম্য লেখা