আমাদের পবিত্র ধর্মীয় গ্রন্থ আল-কুরআন এর সূরা আল-হুজরাত এর দু'টি আয়াত নিম্নে উল্লেখ করলাম –
আয়াত নং ৬ : মুমিনগণ! যদি কোন পাপাচারী ব্যক্তি তোমাদের কাছে কোন সংবাদ আনয়ণ করে, তবে তোমরা পরীক্ষা করে দেখবে, যাতে অজ্ঞতাবশতঃ তোমরা কোন সম্প্রদায়ের ক্ষতিসাধনে প্রবৃত্ত না হও এবং পরে নিজেদের কৃতকর্মের জন্যে অনুতপ্ত না হও।
আয়াত নং ৯: যদি মুমিনদের দুই দল যুদ্ধে লিপ্ত হয়ে পড়ে, তবে তোমরা তাদের মীমাংসা করে দিবে। অতঃপর যদি তাদের একদল অপর দলের উপর চড়াও হয়, তবে তোমরা আক্রমণকারী দলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবে, যে পর্যন্ত না তারা আল্লাহর নির্দেশের দিকে ফিরে আসে। যদি ফিরে আসে, তবে তোমরা তাদের মধ্যে ন্যায়ানুগ পন্থায় মীমাংসা করে দিবে এবং ইনছাফ করবে। নিশ্চয় আল্লাহ ইনছাফকারীদেরকে পছন্দ করেন।
http://www.quraanshareef.org/index.php?sid=49&ano=18&st=0
জামাত-ই-ইসলামী এর নেতা, কর্মী ও সাপোর্টারদের প্রতি প্রশ্ন –
০১। তাদের তখনকার নেতারা তথা গোলাম আযম, নিজামী গংরা পাপাচারী পাকিস্তানী নেতা ও সেনাদের পক্ষ নিতে কোন যুক্তি/নীতি/আদর্শ/ধর্মের বিধান অনুসরণ করেছে?
০২। গোলাম আযম, নিজামী গংরা কুরআন এর উপরিউক্ত আয়াত দু'টির আলোকে দোষী কিনা ?
০৩। গোলাম আযম, নিজামী গংদের কেন বিচার হবে না?
উত্তরের অপেক্ষায় রইলাম ।