তার মৃত্যুতে পাহাড় হারিয়েছে সংস্কৃতির নিবেদিত প্রাণ আলোকবর্তিকা।
একটি রাজনৈতিক দলের ভিন্ন মতাদর্শ বা দৃষ্টিকোণ থাকতেই পারে পারে কিন্তু তারা যখন সরকার গঠন করে তখন রাষ্ট্রীয় পররাষ্ট্র-নীতি হয়ে যায় – সকলের সাথে বন্ধুত্ব, কারো সাথে বৈরিতা নয়।
১৯৭১ সালে ৩০ লাখ শহীদের রক্তের বিনিময়ে আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি এটা অস্বীকার করা যাবে না। আমরা এটাও চাই পাকিস্তান ক্ষমা প্রার্থনা করুক। আমরা চাই না অন্য কোন দেশ আমাদের অভ্যন্তরীন বিষয়ে হস্তক্ষেপ করুক বিশেষত ভারত-পাকিস্তান।
কিন্তু সবকিছুর পরও সরকারকে তার নির্ধারিত অবস্থান থেকে কাজ করতে হবে। ভারত বা পাকিস্তানের প্রতি বৈরিতা সুলভ মনোভাব আর যেই করুক সরকারী দল করতে পারেনা। আওয়ামী লীগের সকলে পাকিস্তানের প্রতি প্রকাশ্যে যে ধরণের (এমন কি সাংবিধানিক পদে থেকেও) মন্তব্য করে তা অনাকাঙ্খিত।
আমাদের চিন্তাশক্তির উন্নয়ন প্রয়োজন।