রুটি মেট এ অনেক ফিচার বাড়ানো হয়েছে। যাহা আমেরিকা বা ইন্ডিয়ার মেশিনে নেই। রুটি তৈরীর প্রধান দুটি বিষয় হল তাপমাত্রা ও সময় সঠিক ভাবে নিয়ন্ত্রণ করা। তারপরে যে বিষয়টি আসে সেটি হল গ্যাস এর ব্যাবহার ও সেফ্টি। এ সকল বিষয় এর উপর বিবেচনা করে পি এল সি অটোমেশন এর মাধ্যমে তাপমাত্রা ও সময় সঠিক ভাবে নিয়ন্ত্রণ করার ব্যাবস্থা করা হয়েছে। সকল মেশিন যাহাতে ২২০ ভোল্টে চলে এবং গ্যাস খরচ সর্বনিম্ন থাকে সেই চেষ্টা করা হয়েছে। আমেরিকার এই মেশিনে ১.৫ কেজি/ঘন্টা, ইন্ডিয়ার এই মেশিনে ২.৫ কেজি/ঘন্টা এবং আমাদের মেশিনে ১ থেকে ১.৫ কেজি/ঘন্টা গ্যাস খরচ হয়।
নতুন ফিচার সমূহঃ
১) ক্লিনিং ও মাসিক, বাৎসরিক রক্ষণাবেক্ষণ এর জন্য সময় মত পিকচার ম্যাসেজ দিয়ে জানিয়ে দেবে।
১০) মেশিনটি আগের থেকে অনেক খোলা মেলা ও হালকা হয়েছে । তাই ওভেনের ভিতরে পরিষ্কার দেখা যাবে ও মেশিন ভাল ভাবে পরিষ্কার রাখা যাবে। ওভেন ও প্রেস টেবিল সহজে আলাদা করা যাবে। সার্কিট বক্স আগের থেকে অনেক পরিচ্ছন্ন ও নান্দনিক হয়েছে।
এছাড়া ডো কাটিং মেশিনের ক্যাপাসিটি বাড়ানো হয়েছে যাতে যেখানে একত্রে দুইটি বা তিনটি রুটি মেশিন চলবে, সেখানে একটি ডো কাটিং মেশিনই যথেষ্ট। এতে ঐ সকল স্থানের জন্য ২ থেকে ৪ লক্ষ টাকা সাশ্রয় হবে। ডো কাটিং মেশিনে কাউন্টার সংযুক্ত করা হয়েছে, যাতে ডো এর পরিমান জানা যায়।
https://www.youtube.com/watch?v=2xOZOw-ew20
https://www.youtube.com/watch?v=Tjr93ohcXZ8
https://www.youtube.com/watch?v=xSwsjUkWFF4
ইন্ডিয়ান মেশিনে শুধু প্রেস এর সয়ংক্রিয় তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রন এর ব্যাবস্থা আছে। ওভেন এর তাপমাত্রা চুলার মত কম বেশী করে নিয়ন্ত্রন করতে হয়। স্পিড কমানো বাড়ানো যায় তবে সেটা ভি এফ ডি থেকে করতে হয়, তাই সঠিক মাপ একবারে বোঝা যায় না। আগুন হাতে জ্বেলে দিতে হয়। ডো কাটিং সম্পূর্ন ম্যাকানিক্যাল তাই ১২০০ এর বেশী হবে না। তাই প্রতিটি মেশিনের জন্য একটা ডো কাটিং লাগবে।