বাংলাদেশে কী আদৈও কোন দিন গণতন্ত্র ছিল? গত কয়েক বছর ধরে যেভাবে দেশ চলছে তা কোনো অবস্থাতেই কাম্য নয়। যে গণতন্ত্র সংরক্ষণের জন্য আইন তৈরী হয়েছে সে গণতন্ত্র যতোক্ষণ সে আইন সম্পর্কে অওাকিবহাল না হবে ততক্ষণ গণতন্ত্রের শুদ্ধ চর্চা শতভাগ নিশ্চিত হয় না বলে আমি মনে করি।মানুষের করার কিছুই নাই……তারপরও সরকার এবং বিরোধী দলকে নিয়ে হাসি ঠাট্টা করে। আমাদের গণতন্ত্রের কী দরকার !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
জাতীয় পার্টির একজন সাংসদ (কাজি ফিরোজ রশিদ ) গতকাল স্পীকারকে প্রশ্ন করে বলেন, জাতীয় পার্টি কি সত্যিকারের বিরোধী দল ? কি অবাক করা প্রশ্ন, তারা বিরোধী দল কিনা তা তারা নিজেরাই জানেনা। স্পীকার কে জিজ্ঞেস করে। বুঝোন গণতন্ত্রের কি ঠেলা। রাজার ছেলে রাজা হবে- এমন ধারায় চলছে আমাদের দেশের রাজনীতি।এর পরিবর্তন প্রয়োজন। আমি মনে করি, কতিপয় দুর্নীতিপরায়ন মানুষ দুই রাজনৈতিক নেত্রীকে কেন্দ্র করে দেশকে অনেক বছর ধরে বন্দী করে রেখেছে।উপমহাদেশে আধ্যাত্মিক ও ধর্মীয় গুরুর অভাব নেই| আধ্যাত্মিক নেতা হোন, ধর্মীয় নেতা হোন বা রাজনৈতিক নেতা হোন, নেতা নেতাই। যেমন, যেকোনো আধ্যাত্মিক গুরুর অনুসারী ও শিষ্যদের মধ্যে যুবক-যুবতীই বেশি, তারা আধ্যাত্মিক মুক্তি চায়।তেমনি কতিপয় দুর্নীতিপরায়ন রাজনৈতিক নেতা চায় যেকোনো উপায়ে ক্ষমতার স্বাদ পাওয়া| বদলটা রাতারাতি হবে না। হবে ক্রমাগতভাবে। রাজনীতি এখন একমুখী হয়ে গেছে। রাজনীতি নিজেও সংঘাতে সংঘাতে একসময় ক্লান্ত হয়ে যাবে। শক্তিহীন হয়ে যাবে। এটাই আমার আশা।
আগামী দিনের বাংলাদেশ কেমন হবে?
"পরিবর্তন চাই"| "পরিবর্তন চাই"| "পরিবর্তন চাই"|