তার মৃত্যুতে পাহাড় হারিয়েছে সংস্কৃতির নিবেদিত প্রাণ আলোকবর্তিকা।
এই নগরী ছেড়ে সবাই ভেগে যাবে। রিক্টার স্কেলে ৭ মাত্রার একটা ভূমিকম্পে ঢাকা শহরে যে ধ্বংসযজ্ঞ হবে এরপরে পুনরুদ্ধারের চেষ্টা সম্ভবত আর করতে হবে না। যে কজন বেঁচে থাকবে তাদের ভাগতে হবে নতুন শহরের অন্বেষণে। হয়তো নতুন কোনো দেশের সন্ধান করতে হতে পারে।
আজ দুপুর দেড়টায় পাঁচ সেকেন্ড স্থায়ী একটা ভূমিকম্প টের পেলাম। তেমন হয়তো ভয়ংকর নয়, কিন্তু যে ভাবে পায়ের নিচের মাটি দুলে উঠলো, সেটা রীতিমত আতঙ্কজনক। এর চেয়ে স্থায়ী এবং তীব্র কিছু হলে অপরিকল্পিত নগরী ঢাকার যে কি অবস্থা হবে কল্পনা করা যায় না।
বিগত বেশ কয়েক বছরে সদ্য নির্মিত ভবন ধসে পড়ার ঘটনা ঘটেছে ভূমিকম্প ছাড়াই – ধারণা করা যায় কত অযত্নে ও ভূমিকম্প প্রতিরোধী ব্যবস্থা ছাড়াই পুরো শহরটি দাড়িয়ে আছে।
বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের অধ্যায় কি একটা মাত্র তীব্র ভূমিকম্পের অপেক্ষায় – এরপরে অল কোয়াইট ইন দিস কান্ট্রি?