তার এই সফরে দুই দেশের মধ্যে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির (এফটিএ) আলোচনা শুরুর জন্য ‘লেটার অব ইনটেন্ট’ সই হবে।
সেইদিন আর নাই। সরকারী চাকুরী মানে এখন ঘুষ দাতা আর গ্রহীতার মিলনমেলা। ফলে শ্রদ্ধা করার কিছু নেই। বাই ডিফল্ট ধরে নেয় বৈধভাবে নিয়োগপ্রাপ্ত নয়। যদিও এটা একেবারেই বাড়াবাড়ি রকমের অসত্য। কিন্তু পার্সেপশন তো এমন তৈরি হয়ে গেছে। কিছু করার নেই।
ধরে নিতেই হচ্ছে সরকারী চাকর-বাকরদের এতে মান বেড়েছে। দেশের কর্তাব্যক্তিরা দূর্নীতি করে। সরকারী লোকজনও করেন। অতএব সকল সরকারী কর্তারা এখন দেশের ত্রাতা। তাহাদের ভ্রাতা ডাকলে চলবে কেনো? কিন্তু কলিগ তো এতো কিছু জানে না। সে ভ্রাতা ডেকে মোটামুটি ফেঁসে গেলো।
ওঠেন! দাঁড়ান! আমি কি আপনার ভাই লাগি!
গ্যাসের লাইন সংক্রান্ত একটা অভিযোগ জমা দিতে গিয়ে গ্যাস অফিসের একজন ত্রাতার রোষানলে পড়লো ভাই ডেকে। কলিগ আমতা আমতা করে বললো, স্যরি!
দম্ভ করে কর্মচারী ভদ্রলোক বললেন, ৫লাখ টাকা দিয়ে এই পজিশনে এসেছি….