জন্ম আর জলের খেলা বেদনা সঙ্গম
তাড়া করে, তন্দ্রাকে ঘুম ছুঁতে দেয় না।
ঘাতক বেশে তাড়া করে হরণ তালে
দৌড়ে বাঁচতে চাই কাকতাড়ুয়ার সার্টের ভেতর
বনময় শূন্যতা ঘরময় আঁধার
এখানে ছিল না কেউ ওখানেও নেই
শুধু মৃত্যুদূতের পিছু তান্ডব
পা আর ছলছে না…
বনবনান্তে দৌড়ে –বুকের শব্দ বেড়ে গেল
একটা মানুষ খুঁজি
মানুষ- যাকে বুকে ধরলে ভয়ে শব্দ পালায়।
স্পর্শ―এক পশলা বৃষ্টির জন্ম দিল
আপাদমস্তক একটা জীবন্ত কবিতা
উঠে এসেছিলো সিঁড়ি বেয়ে।
অপলক চেয়ে দেখি তার পানিশূন্যতা
গ্রাস করেছে লাল ওড়নার ভাঁজ
ঝরে পড়েছে পাপড়ি, ভিজে গেছি আমি
মৃদুমন্দ হাওয়ায়; ছোঁয়ামাত্র কবিতা
আপন হওয়া যে এত সহজ
আগে জানা ছিল না।