ইউনূসের সাথে সম্মানজনক সমঝোতা!!!!!

কয়ছর
Published : 15 March 2011, 08:05 AM
Updated : 15 March 2011, 08:05 AM

ধন্যবাদ বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর সাহেবকে। গত এগার বছর ধরে যে গভর্নররা পারেননি তা করে দেখিয়েছেন তিনি আইনের উর্দ্ধে কেউ নয় বিশ্বাস করে । এমন মানুষকে তিনি চ্যালেন্জ জানিয়েছেন যিনি দেশ থেকে বিদেশের মানুষদের বন্ধু করতে পছন্দ করেন বেশি । আর এমন বন্ধু! যারা মাথা নাড়া দিলে পায়ের নখ কেঁপে উঠে ।
দিন বদলেছে, নোবেল বদলেছে। বদলেছে বিশ্ব। কাদের সাথে বন্ধুত্ব করলে কি পাওয়া যায় তার হিসাব জানলেও জানা নেই ভবিষ্যতে কি হবে সেটা! এখন এমন দিনও আসে যেখানে খুজে পাওয়া যায় সমঝোতার জন্য আহবান। তাও কংগ্রেস সদস্যদের কাছ থেকে!!!!! এমন দিনও দেখা যায় যেদিন সুশীল সমাজের তথাকথিত ব্যাক্তিরা প্রথমে সরকারের সমালোচনা করেন কিছু না বুঝেই আর পরে যখন চিন্তা করেন সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে মাথা তুলে দাঁড়াবার জোর কোথায় তখন নিরব থাকেন। যারা সবসময় বলেন সামনে যান, পিছনে আমি আছি। সামনে তাদের কখনই পাওয়া যায়না; আর পাওয়া গেলেও সেটা সরকারের বিরুদ্ধে। ভাবা উচিত দেশের সম্মানের কথা সরকার চিন্তা করবে। আর বিরোধিতা করবে বিরোধী দল। বিরোধিতা সুশীল সমাজের কাজ নয়। সুশীল সমাজ তখনই উপদেশ দেবে যখন সরকার বা কেউ তাদের কাছে উপদেশ চাইবে।

সম্মানজনক সমঝোতা বলতে ২৬ কংগ্রেস সদস্য কি বুঝাতে চাইছেনা? ভাবা উচিত তারা বিচলিত কেন? কেনইবা কংগ্রেস সদস্যরা মনে করিয়ে দিলেন প্রতিরক্ষা সহযোগিতা, দারিদ্র বিমোচন এবং স্বাস্থ্যসেবায় নেয়া যৌথ পদক্ষেপের কথা। কয়েক মাস ধরে এ বিষয় নিয়ে তাদের উদ্বেগের কথা জানানোর পরও সরকার তাদের কথা কেন শুনল না? একটু ভাবুন। যারা ধমক দিলে আমরা বাধ্য তাদের কথা! তাদের অনুরোধ!কিংবা সাহায্যের কথা না শুনেই আইনকে তার পথে হাটতে দিয়েছি। এত ছোট ভাবছি কেনো সরকারকে? সাম্রাজ্যবাদীদের তৈল দিতে চাইলে সবাই মিলে সরকার চেন্জ করুন । আর সেটা ভোটের মাধ্যমে । সরকার ভুল করলে আগামী ভোটে হারিয়ে দিন; কে না করেছে। কিন্তু এখন সরকার যা করতে চাইছে তা করতে দিন। নিজেই যখন বিশ্বাস করে বুঝে ভোট দিয়েছি তাহলে নিজের ৫ বছরের ভাবনাকে এত ছোট করছি কেন?

সরকার ১৯৯৬-২০০১ সালে দেশ বিক্রি করেনি, এবারও করবে না। নিশ্চিত থাকুন । আর যারা বন্ধু হারানোর চিন্তা করছেন তাদের ভাবা কিছু বন্ধু আছে যাদের এড়িয়ে যাওয়াই উচিত। দিন বদলেছে না? যারা বন্ধু বলে কিছু পাবার আশা করে তাদের বন্ধুত্ব থেকে ১ বেলা খেয়ে থাকাই ভালো । ক্ষুদ্র্ ঋণ যারা নেন তাদের সামনে থেকে দেখেছি; ২ বেলা খাবার তাদের কপালে খুব কম জুটতে দেখেছি। তাদের সাথেই না হয় থাকলাম । ৩০ বছর আগে ভুলের খেসারত না হয় সবাই মিলেই দেয়া শুরু করি । ইউনূসের সাথে সম্মানজনক সমঝোতা রাস্তা উনিই বন্ধ করেছেন, আইনের দারস্থ হবার আগে ভাবা উচিত ছিল। আর জনগনের বিদ্রোহের চিন্তায় ৩ বছর আগে হয়নি, এখন কিভাবে হবে? সামনে যান পিছনে আছিদের নিয়ে আর যাই হোক, বিদ্রোহ হয়না। তাই আবার ভাবুন ?
ধন্যবা
দিন বদলেছে, নোবেল বদলেছে। বদলেছে বিশ্ব। কাদের সাথে বন্ধুত্ব করলে কি পাওয়া যায় তার হিসাব জানলেও জানা নেই ভবিষ্যতে কি হবে সেটা! এখন এমন দিনও আসে যেখানে খুজে পাওয়া যায় সমঝোতার জন্য আহবান। তাও কংগ্রেস সদস্যদের কাছ থেকে!!!!! এমন দিনও দেখা যায় যেদিন সুশীল সমাজের তথাকথিত ব্যাক্তিরা প্রথমে সরকারের সমালোচনা করেন কিছু না বুঝেই আর পরে যখন চিন্তা করেন সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে মাথা তুলে দাঁড়াবার জোর কোথায় তখন নিরব থাকেন। যারা সবসময় বলেন সামনে যান, পিছনে আমি আছি। সামনে তাদের কখনই পাওয়া যায়না; আর পাওয়া গেলেও সেটা সরকারের বিরুদ্ধে। ভাবা উচিত দেশের সম্মানের কথা সরকার চিন্তা করবে। আর বিরোধিতা করবে বিরোধী দল। বিরোধিতা সুশীল সমাজের কাজ নয়। সুশীল সমাজ তখনই উপদেশ দেবে যখন সরকার বা কেউ তাদের কাছে উপদেশ চাইবে।

সম্মানজনক সমঝোতা বলতে ২৬ কংগ্রেস সদস্য কি বুঝাতে চাইছেনা? ভাবা উচিত তারা বিচলিত কেন? কেনইবা কংগ্রেস সদস্যরা মনে করিয়ে দিলেন প্রতিরক্ষা সহযোগিতা, দারিদ্র বিমোচন এবং স্বাস্থ্যসেবায় নেয়া যৌথ পদক্ষেপের কথা। কয়েক মাস ধরে এ বিষয় নিয়ে তাদের উদ্বেগের কথা জানানোর পরও সরকার তাদের কথা কেন শুনল না? একটু ভাবুন। যারা ধমক দিলে আমরা বাধ্য তাদের কথা! তাদের অনুরোধ!কিংবা সাহায্যের কথা না শুনেই আইনকে তার পথে হাটতে দিয়েছি। এত ছোট ভাবছি কেনো সরকারকে? সাম্রাজ্যবাদীদের তৈল দিতে চাইলে সবাই মিলে সরকার চেন্জ করুন । আর সেটা ভোটের মাধ্যমে । সরকার ভুল করলে আগামী ভোটে হারিয়ে দিন; কে না করেছে। কিন্তু এখন সরকার যা করতে চাইছে তা করতে দিন। নিজেই যখন বিশ্বাস করে বুঝে ভোট দিয়েছি তাহলে নিজের ৫ বছরের ভাবনাকে এত ছোট করছি কেন?

সরকার ১৯৯৬-২০০১ সালে দেশ বিক্রি করেনি, এবারও করবে না। নিশ্চিত থাকুন । আর যারা বন্ধু হারানোর চিন্তা করছেন তাদের ভাবা উচিত কিছু বন্ধু আছে যাদের এড়িয়ে যাওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ। দিন বদলেছে না? যারা বন্ধু বলে কিছু পাবার আশা করে তাদের বন্ধুত্ব থেকে ১ বেলা খেয়ে থাকাই ভালো । ক্ষুদ্র্ ঋণ যারা নেন তাদের সামনে থেকে দেখেছি; ২ বেলা খাবার তাদের কপালে খুব কম জুটতে দেখেছি। তাদের সাথেই না হয় থাকলাম । ৩০ বছর আগে ভুলের খেসারত না হয় সবাই মিলেই দেয়া শুরু করি । ইউনূসের সাথে সম্মানজনক সমঝোতা রাস্তা উনিই বন্ধ করেছেন, আইনের দারস্থ হবার আগে ভাবা উচিত ছিল। আর জনগনের বিদ্রোহের চিন্তায় ৩ বছর আগে হয়নি, এখন কিভাবে হবে? সামনে যান পিছনে আছিদের নিয়ে আর যাই হোক, বিদ্রোহ হয়না। তাই আবার ভাবুন ?