কয়েকদিন যাবত টেলিভিশনে প্রচারিত হচ্ছে টেলিটকের বিজ্ঞাপন। তারপরও বিশ্বাস হচ্ছিল না বাংলাদেশে থ্রিজি নেটওর্য়াক এসেছে। অবশেষে টেলিটকের ওয়েবসাইট থেকে জানতে পারলাম বাংলাদেশে থ্রী জি নেটওর্য়াকের আর্বিভুত হয়েছে। বাংলাদেশের সকল পর্যায়ের ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের জন্য অত্যন্ত আনন্দময় সংবাদ এটি।
আগে থেকেই খোঁজ খবর রাখছিলাম, জুলাই তে আসার কথা। অবশেষে সমস্ত কাঠকড়া পেরিয়ে বাংলাদেশের টেকনোলজি-তে যুক্ত হল আকাঙ্খা জনিত মোস্ট ওয়ান্টেড নিউজটি। যাই হোক থ্রিজি নেটওর্য়াক বাংলাদেশের মানুষকে তথ্য প্রযুক্তি উন্নতির দার প্রান্ত্মে নিয়ে যাবে।
প্রাথমিকভাবে থ্রীজি নেটওয়ার্কের আওতাভুক্ত এলাকাগুলো যথাক্রমে, ঢাকা, টঙ্গী, সাভার, গাজীপুর, নারায়নগঞ্জ, চট্টগ্রাম, সিলেট ও কঙ্বাজার শহরের। আগামী সেপ্টেম্বরের মধ্যে সারা বাংলাদেশে থ্রীজি নেটওর্য়াক সম্প্রসারিত করবে টেলিটক। সেমতে আগামী সেপ্টেম্বর ২০১২ ইং তারিখের মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাপী থ্রীজি নেটওর্য়াক চালু হয়ে যাবে।
শুধুমাত্র সরকারী টেলিকম প্রতিষ্ঠান টেলিটক ছাড়া গ্রামীনফোন, বাংলালিংক, এয়ারটেল, রবি-তে এ সুযোগ উপভোগ করা যাবে না। কেননা গ্রামীনফোন, বাংলালিংক, এয়ারটেল, রবি শুধুমাত্র টুজি নেটওর্য়াকের লাইসেন্স নবায়ন করছে। তবে যাইহোক শুরুটা হোক সবার আগে, পড়ে ব্যাপ্তিটা এমনিতে ঘটে যাবে। আশা করছি আগামী বছর নাগাদ সমস্ত ইল অপারেটর থ্রিজি সেবা প্রদান করতে সক্ষম হবে।
এই বিষয়ে বিস্তারিত তথ্যাদি টেলিটকের ওয়েবসাইট অথবা আমার ইংরেজী ব্লগে থেকে পাওয়া যাবে।
মগজ - ধোলাই বলেছেনঃ
বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানে কাজ করে আপনার চিন্তাধারা বহুজাতিক হয়ে গেছে । তাই থ্রিজি তে টেলিটকের একছত্র প্রাধান্য গায়ে জ্বালা ধরিয়েছে ।
ভাল হোক , মন্দ হোক টেলিটক আমার ফোন – আমার দেশের ফোন ।
তাজুল ইসলাম বলেছেনঃ
একমত পোষন করছি।
ফটো_কক্স বলেছেনঃ
‘’তবে যাইহোক শুরুটা হোক সবার আগে, পড়ে ব্যাপ্তিটা এমনিতে ঘটে যাবে’’ আপনার এই কথা তা ভালো লেগেছে, টেলিটক থ্রিজি চালু করেছে খুবই ভাল সংবাদ, তাদের মার্কেটে টিকে থাকতে হলে সবার আগে দুর্নীতি মুক্ত থাকতে হবে।
মরুর প্রান্তে বলেছেনঃ
থ্রিজি নেটওয়ার্ক এর সুবিধাগুলি কী কী? খরচ কমবে তো?