বিখ্যাত আবু সিম্বলের মন্দির, মিশর
ফারাও দ্বীতিয় র্যামেসিস খৃষ্টপুর্ব তেরশ শতাব্দীতে পাহাড় খোদাই করে এই মন্দির দুটো নির্মান করেছিলেন। আসোয়ান বাধ নির্মানের জন্য নীল নদে ডুবে যাবার আশংকা দেখা দিলে ১৯৬৪ সাল থেকে ১৯৬৮ সালের মধ্যে ইউনেস্কোর পতাকাতলে শত শত দক্ষ আন্তর্জতিক পুরাতাত্বিক দল আধুনিক প্রযুক্তির সাহায্য নিয়ে এগিয়ে আসে আবু সিম্বলের এই মন্দির রক্ষার্থে। ২০ থেকে ৩০ টন ওজনের এক একটি টুকরোয় ভাগ করেনদী থেকে ২০০ মিটার দুরত্বে ৬৫ মিটার উচ্চতায় মন্দির দুটোকে অবিকল একইভাবে তারা আবার পুনস্থাপন করেন।
পর্যটকের এই স্বর্গরাজ্যে ছুটে গিয়েছি আমি বাংলাদেশ থেকে হাজার মাইল পথ পেরিয়ে তার দর্শনের আসায় আরো শত শত পর্যটকের সাথে। নয়ন স্বার্থক করেছি নীল নদ থেকে উঠে আসা পৃথিবী বিখ্যাত এই আবু সিম্বলের মন্দির স্বচক্ষে দেখে।