তার মৃত্যুতে পাহাড় হারিয়েছে সংস্কৃতির নিবেদিত প্রাণ আলোকবর্তিকা।
একজন বিশ্ব বিদ্যালয়ের শিক্ষক কিভাবে কোন কারণে তার নীতিবোধ বিসর্জন দিয়ে ধর্ষকে পরিণত হন সেটি আমার সাধারণ বোধে আসে না!
তবে ধর্ষণকারী যিনিই হোন না কেন যত উচু সন্মানজনক পদেই অবস্থান করুন না কেন সমাজের কাছে তার প্রথম এবং প্রধান পরিচয় হওয়া উচিত তিনি একজন ধর্ষক,যার কাছ থেকে সমাজের সুস্থ বিবেকবান মানুষের দূরত্ব বজায় রাখা উচিত।
ধর্ষণের সবশেষ এই অভিযোগটি হয়ত অজানাই থেকো যেতো যদি না অভিযুক্ত ধর্ষক চন্দন কুমার ভৌমিকের (চ.বি) স্ত্রী মিসেস মুন্না ভৌমিক খুলসি থানায় ফোন করে অভিযোগটি জানাতেন ।মহিলার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানানোর পাশাপাশি দেশের সকল প্রিন্ট,অন লাইন মিডিয়ায় সকল ধর্ষকের পরিচয়সহ ফলাও করে প্রচার করার আহ্বান জানাই।
কৃতজ্ঞতা : ডেইলি ষ্টার