তার মৃত্যুতে পাহাড় হারিয়েছে সংস্কৃতির নিবেদিত প্রাণ আলোকবর্তিকা।
প্রিয় পাঠক ছবিটির দিকে ভালভাবে তাকান। কারা কুশপুত্তলিকাকে সামনে নিয়ে প্রতিবাদ করছে? মহানবী(সঃ) সংগ্রাম শুরু হয়েছিল মূর্তিপুজার বিরোধীতার মধ্য দিয়ে। তিনি কখন ও কোনদিন খেলাছলে, প্রতীকী অর্থে কোন ধরনের পুতুল বা মুর্তি তৈরি করেননি। কিন্তু আজ আমরা কি দেখতে পাচ্ছি মুর্তিপুজারিদের মতো আপনারা্ও কি মুতি তৈরি করছেন না? এ কোন সংস্কৃতি। আছে ইসলামে এর অবস্থান? আজ আমরা মুসলমানরা নিজেরা নিজেদেরকে হাসির খোরাকে পরিনত করছি না বুঝে, জ্ঞানের অভাবে। একটি চাদেই মেলে সবটুকু জোসনা সহস্র তারকায় নয়। প্রকৃত জ্ঞান অর্জন এবং তদানুসারে জীবন চলাই পারে সমস্ত বাধা ও বিদ্রুপকে অতিক্রম করতে। হরতাল বা কুশপুত্তলিকা পোড়ানোর মাধ্যমে নয়। রাসুলুল্লাহ জীবন তাই বলে।