তার মৃত্যুতে পাহাড় হারিয়েছে সংস্কৃতির নিবেদিত প্রাণ আলোকবর্তিকা।
একজন উচ্চশিক্ষিত ব্যাক্তি, সম্মানিত বুয়েট শিক্ষক কি ভাবে ট্রাইবুনাল বিরোধী বক্তব্য দেয়। একটি সভ্য দেশে সর্বচ্চ আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে এভাবে কথা বলা যায়?
ফাঁসি হওয়ার পর একটি স্ট্যাটাসের নীচে লিখেছেন। জয় মা কালী, জয় ইন্ডিয়া, জয় মাসল পাওয়ার, জয় নেসটি পলিটিকস, জয় ইনজাস্টিস (সংশোধিত: ভারত, পেশিশক্তি, কদর্য রাজনীতি ও অবিচারের জয়)। মানে উনি বলছেন ভারতীয় পেশিশক্তিতে এই বিচারকার্য ও দন্ড হয়েছে। বাহহ!
ইউরোপে পরাজিত পক্ষে নাৎসি পক্ষে বা গণহত্যা কটাক্ষ করে কথা বললে বা লিখলে কঠিন শাস্তি, জেলদন্ড। আমাদের দেশে কেন নয়। রাষ্ট্রের খেয়ে রাষ্ট্রের অর্থে বেতনভুক্ত হয়ে রাষ্ট্র ও আদালত বিরোধী মন্তব্যের কারনে তাকে এখুনি বর্খাস্ত করে জনসমক্ষে কান ধরে উঠবস করানো দরকার। এরপর আদালত অবমাননা মামলা ..