আমি ভালভাবে গুছিয়ে ও আকর্ষণীয় শব্দ্বমালার অপুর সমাহার ঘটাতে যেমন ব্র্থ তেমন সৃজনশীল ভাবে মানুষকে আকর্ষণ করার মত তেমন রহস্য ঘেরা ভাষা আমার অজানা।
বিএনপির যেমন যখের ধন জামাতকে জামাই আদরে থাকা, অন্ধের জষ্ঠি জামায়াত । জামাতকে জন্ম ও সৃষ্টি দুটোই বিএনপির । আর শেষ মুহূর্তে রক্ষা করবে না, তা কি হয়? জন্ম সৃষ্টির কর্তাই তারা। তাই বসরের পর বসর তাদের বিপদে-আপোরে কাঝে আছে এবং থাকবে। আজ দেলোয়ার হোসাইন সাঈদীর ফাঁসি ঘোষণার পর রাত্রে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মিস্টার ফখরুল বললেন," দেলোয়ার হোসাইন সাঈদীর ফাঁসি ঘোষণার পর সরকার পুলিশ, বিজবী, ছাত্রলীগ ও যুবলীগ দিয়ে বিরোধীদলের নেতাকর্মীদের হত্যা করছে। আজ সব যায়গায় অন্যায়ের পক্ষে রাজনীতিবিদরা অবস্থান করেছেন।
এই জামাত 1971 সালে বাংলাদেশ হোক তাই চাইনায় । তারা আজ বড় বড় ভাষণ দিচ্ছেন। দেশ স্বাধীন যাতে না হয়, তার জন্য স্বাধীনতাকামী আন্দোলনকারীদের খুনেই শেষ নয়, সেই স্বাধীনতাকামী আন্দোলনকারীদের বাড়ির ও এলাকায় আগুন ধরিয়ে সম্পদ ধ্বংস ও বৃদ্ধবো মা-বাবা, ছোট ভাই-বন ও বউদের ধুনয় না ধর্ষণ ও নির্যাতন করে হত্যা করেছে। এগুলো কি ইসলামে কোন শাস্তির উল্লেখ নায়? এগুলো থেকে কি তারা কোনও পাপবদ্ধ মনে করেননা? না জামাত করলে আল্লাহ তায়ালা ক্ষমা করে দেন?
পাঠকেরা নিজ নিজ প্রশ্ন করে একে অপরকে উত্তর দিবেন আশা রাখি।
বিএনপির কোনও নেতা এখন পর্যন্ত জোর গলায় বলেন 1971 সালে জামাত কর্তিক মানুষ খুন, নারী ধর্ষণ, নারী নির্যাতন, ঘর বাড়ী আগুন ধরিয়ে পুড়িয়ে ধনসো করার বিপক্ষে কোনও বক্তব্য দেননায়। লোক দেখানো একবার বলেই ভাশুরের নাম আর মুখে নিতে মানা।
টিয়াইবির সেনা শাসিত সরকারের সময় দুর্নীতি ও ওসত যে তথ্য জানিয়ে বিবরণী প্রকাশ করেছে তার পক্ষে মত দিয়েছেন বিএনপির নেতা ব্যারিস্টার মওদুদ সাহেব কিন্তু তিনিই দুই দুইটি সেনা শাসককে আইন তৈরি করে জায়েজ করেছেন। তাকে বয়কট করা উচিতই নয় সর্বপ্রথম ক্ষমা চাওয়া উচিত। এক্ষেত্রে রাজনীতির নিকৃষ্টও
ব্যাক্তি তিনি।
আ.লীগ মুক্তিযুদ্ধের গণতান্ত্রিক দল হলেও মাঝে লাইনচুত হয়েছেন। বর্তমানে তাদের নিরদৃষ্ট কোনও আদর্শ নায় বিএনপির মত। নামে গণতান্ত্র কামে নায়।
বর্তমানের শাহবাগের আন্দোলনের মাধ্যমে তারা ফ্লাটফর্মে আস্তে চাই এবং আপ্রাণ চেষ্টা করছে।
বিএনপি জামাত ছাড়া যেমন বাঁচতে পারবেনা, তেমনি আ.লীগ গণতন্ত্র ও মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ ছাড়া মাঠে থাকতে পারবে।