তার মৃত্যুতে পাহাড় হারিয়েছে সংস্কৃতির নিবেদিত প্রাণ আলোকবর্তিকা।
গত শুক্রবার সকালে ভৈরব থেকে একটি মোবাইল ফোন আসলে বন্ধুর সাথে দেখা করার কথা বলে বাড়ি থেকে বের হয় ইমরান। তারপর থেকেই তার মুঠোফোনটি বন্ধ ছিল।অনেক খুঁজাখুঁজির পর শেষে গতকাল ইমরানের(২৬) লাশ পাওয়া যায় ভৈরব নজরুল ইসলাম সেতুর উপর।
ইমরানের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল থানার বড়ই ছাড়া গ্রামে।তার পিতার নাম হাছু মিয়া। ইমরান নরসিংদী বর্ষা টেক্সটাইল মিলে চাকুরী করতো। তার ভাই আলী নুর বাদী হয়ে ঐ মোবাইল নাম্বারটি দিয়ে ভৈরব থানায় মামলা করে। পরিবারের ধারনা অজ্ঞাত প্রেমের বলি ইমরান।ইমরানের পকেটে একটা রুমাল ছিল এতে লেখা ছিল ইমরান-হাসনা আক্তার।