আওয়ামী লীগ যেন এক গালির নামে পরিনত হয়ে গেছে আজ মানুষের কাছে।কিছুদিন পূর্বে পাশের থেকে সুনতে পাই এক লোক আর এক লোকের সাথে কিছু নিয়া বিতর্ক হচ্ছে হঠাৎ একজন বলে উঠলো এই মিয়া যান এই খানে আওয়ামী লীগ কইরেন না,এই সব শুনে কিছুক্ষণ হাসলাম আর ভাবতে লাগলাম যে বাংলাদেশে আওমীলীগ তার জনপ্রিয়তা হারাচ্ছে যার জন্য দায়ী তারা নিজেরাই।
আওয়মী লীগের লোকেরা আসলে একটু ভিন্ন রকম তারা অন্যদলের লোকদের বাংলাদেশিই মনে করেন না..
তাদের বিরুদ্দে কেউ কথা বললে বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ তার উপর রাজাকার অথবা আরও কিছু দুঃখজনক খেতাব লাগিয়ে দেয় আর মনে করে তারা যদি মিথ্যাও বলে তাই ঠিক।
তাদের এই মন্ত্রটার কারনে আজ অনেকের কাছে বাংলাদেশ আওয়মী লীগ বিতর্কিত
আওমীলীগের বক্তবের কারনে,আওমীলীগের বড় নেতাই বিতর্কিত হয়ে পড়েছেন মানুষের কাছে
হাছিনা আর তার দলের অনেক নেতাদের বলতে শুনেছি জিয়াউর রাহমান এর নাকি মুক্তি যুদ্ধে কোন ভূমিকাই ছিল না কিন্তু বাংলাদেশের মানুষ জানে তখন সেনাবাহিনীর মেজর জিয়াউর রহমান যে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিল আর ২ নাম্বার শাখাতে মুক্তি যুদ্ধে করে।
জিয়াউর রাহমানকে নিয়া দুঃখজনক বক্তবকে প্রতিহত করার জন্য একবাক্তি কমেন্ট লিখে
এটা ১০০% সত্য তুমি মানবজাতি হলে বুঝবা কিন্তু বুঝবা না যদি তুমি আওমীলীগ হও… বাংলাদেশের মানুষের কাছে মিরজাফর যেমন একটা গালি ঠিক আওমীলীগ আর একটা গালি।
১৯৭১ সালে মুক্তি যুদ্ধ করে ছিল সাধারন মানুষ কিন্তু মজিব তখন কি করছিলো ! পাকিস্তানে বসে মজা করতেছিল ।এটা ১০০% সত্যিযে মেজর জিয়ার বাংলাদেশ স্বাধীনতার জন্য যা করেছেন তার ১০ % ও মজিব করেন নাই।মুজিব রাজনীতি করতেন লাভের জন্য কিন্তু জিয়া রাজনীতিতে এসেছিল মানুষ এবং দেশ কে ভালবাসে।
সংসদ সদস্য ও মন্ত্রীদের নিয়ে বক্তব্যের জন্য আবদুল্লাহ আবু সায়ীদকে ক্ষমা চাইতে বলেছেন বাংলাদেশ আওমীলীগের জাতীয় সংসদ অধিবেশনে সভাপতির দায়িত্ব পালনকারী আলী আশরাফ।
অথচ আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ যখন কথা গুলো বলছিলেন, প্রায় ২০০০ জন তরুন মুর্হমুহ করতালি দিয়ে তার কথাকে সমর্থন দিচ্ছিল
বক্তব্যের শুরুতে দুর্নীতি কি তা বোঝাতে গিয়ে আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ বলেন, ‘চোর যে চুরি করে, ডাকাত যে ডাকাতি করে সেটি কি দুর্নীতি? আমার ধারণা এটা দুর্নীতি নয়। কারণ দুর্নীতি শব্দের মধ্যে আরেকটি শব্দ লুকিয়ে আছে। শব্দটি হলো ‘নীতি / চোর বা ডাকাতের কাজ ঠিক দুর্নীতি নয় কারণ তাদের কোন নীতিই নেই।সুতরাং দুর্নীতি সেই মানুষটি করে যার নীতি আছে। একটা উদাহরণ দেই। যেমন, যদি একজন মন্ত্রী এই বলে শপথ নেন যে তিনি শত্রু মিত্র ভেদাভেদ না করে সবার প্রতি সমান বিচার করবেন কিন্তু পরে তিনি সেটি না করেন সেটা হবে দুর্নীতি।’
কিন্তু ফোস্কা পড়ে যায় আমাদের দেশে কিছু দুর্নীতিবাজ মন্ত্রীদের,সত্যকথা তাদের বেদাঘাতের মতো মনে হয়।তাই তারা সে যত বড় ,সম্মানী হোক না কেন মাটিতে লুটারে দ্বিধাবোধ করে না।কারণ তারা তো বস্তিবাসির থেকে শিক্ষা লাভ করে,তারা তো ডাইভারের ভাষা ভালোবাসে,সভ্য ,শিক্ষিত ভাষা তাদের অপরিচিত,হায় বাংলাদেশ সেলুট তোমায় এমন মহান টাইপের নেতাদের জম্মদিবার !!
বাংলাদেশ আওমীলীগ উচিত
একটু সংযত হওয়া আর আওমীলীগের কিছু স্টুপিড নেতা,কর্মীদের মুখে তালা মারা যাদের কারনে বাংলাদেশের শেখ মজিব,মেজর জিয়ার মত অনেক প্রিয় নেতারা বিতর্কিত হচ্ছেন আর বাংলাদেশীদের মনোভাবকে নোংরা করে তুলেছেন।
কাদের সিদ্দিকী বক্তবে কয়েক জনের নোংরা মন্তব্যে কান ভারী হুয়ে উঠে,ভাবতে কষ্ট হয় এরা কোন দেশী ?
নিম্নে কমেন্টের স্ক্রীন সট দেওয়া হল..

যে বাক্তি কমেন্ট করেছেন তার ইউআরএলঃ
http://www.youtube.com/user/tanmoy822
ইউজার: tanmoy822
অন্য দলের প্রতি আমাদের অনুরোধ দয়া করে বাংলাদেশের গুনি বাক্তিদের বিতর্কিত করবেন না।
মাসুদ খান বলেছেনঃ
হতাশার কথা লীগের এমন বেহাল দশা দেখে …….
মোসলে মুল হাকিম বলেছেনঃ
বেহাল দশা শুদু আওয়ামীলীগের একার নয় – পূর্বেও দেখেছি ক্ষমতায় আসলে বাংলাদেশের প্রদান দলগুলুর হাল আর হাল থাকে না তাহয় বেহাল।
বাংলাদেশেকে চালাতে পারবে এমন মাথার লোকগুলু যেন বিকলিঙ্গ প্রায় আজ…
নাজমুস চৌধুরি বলেছেনঃ
ইতিহাস নিয়ে কাঁদা ছোড়াছুড়ি আর কতদিন………………???
মোসলে মুল হাকিম বলেছেনঃ
এর জবাব হয়তো কাদের খানের মতো দিতে হবে – যত দিন বেকুপ থাকবে তত দিন।
নির্বাসিত পথিক বলেছেনঃ
আওয়ামীলীগ বিতর্কিত বেশ ভাল কথা। আমি অবাক হলাম আপনি সেই বিতর্কিত মনোভাব কে উপস্থাপনের মধ্যে নিজের আদর্শিকতার পরিচয় তুলে ধরতে কোনও কোনও উপসংঘাড়ের বাকি রাখেন নাই। শুধু তাই নয় আপনার নিকের পরিচয়ের জন্য আর কষ্ট করতে হবে না। ধন্যবাদ একজন আদর্শিক ছাগু আপনাকে। আরেকটা কথা মনে রাখবেন, আওয়ামিলীগ কে সবাই পূজা করবে এটা আওয়ামীলিগাররা মনে করে না। ফালতু পোস্ট।
মোসলে মুল হাকিম বলেছেনঃ
আপনারা একটু ভিন্ন রকম তা আবার ও প্রমান করলেন মনে হয় আপনার কমেন্টে…থ্যাংকস
কবিরনি বলেছেনঃ
বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ বির্তকিত বুঝলাম কিন্তু “এটা ১০০% সত্যি যে মেজর জিয়ার বাংলাদেশ স্বাধীনতার জন্য যা করেছেন তার ১০ % ও মজিব করেন নাই। মজিব রাজনীতি করতেন লাভের জন্য কিন্তু জিয়া রাজনীতিতে এসেছিল মানুষ এবং দেশ কে ভালবাসে।” – এই তত্বের আবিষ্কারক কে? উনি কোন স্কুল থেকে পি.এইচ.ডি করেছেন?
মোসলে মুল হাকিম বলেছেনঃ
সালাম এর জবাব মনে হয় সালাম দিয়েই হয়..
বাংগাল বলেছেনঃ
ভাইজান সদ্য নাপিতের দোকান থেকে এসেছেন , আফটার সেভ এর চাকচিক্য না যেতেই ওয়েবক্যামের ক্লিক নিয়েছেন। ছবি দেখে বোঝা যায় আর লেখা পড়ে নিশ্চিত হওয়া যায় । একেবারে, লড়কে লেঙ্গে পা…………। 👿 👿 👿 👿 👿 👿 👿 👿 👿 👿 👿 👿 👿 👿 👿 👿 👿 👿 👿 👿 👿 👿 👿 👿 👿
মোসলে মুল হাকিম বলেছেনঃ
আপনার গায়ে লেগাছে মনে হয় – আসলে আপনার গায়ে লাগাতে লিখিনী,লিখিছি দেশ আর মাতৃকার টানে
rustom 77 বলেছেনঃ
বাংলাদেশ মনে আওমিলীগ, সুতরাং এখানে ত অন্যকিসু চিন্তা করার ই অবকাশ নাই ও উচিতও না। লেখক আপনার চিন্তার পরিবর্তন হওয়া উচিত, দয়েয়া করে দেশের শান্তি কুলসিত করবেননা।
মোসলে মুল হাকিম বলেছেনঃ
আপনাদের চিন্তার পরিবর্তন হওয়া উচিত আগে
হাজিসাব বলেছেনঃ
কবিরনি ভাই কে বলছি, আপনি বললেন ”এই তত্বের আবিষ্কারক কে? উনি কোন স্কুল থেকে পি.এইচ.ডি করেছেন??? ” ভাই আপনি একজন সেনাসদস্য ‘র কাজ কি জানেন ??? ৭১ এর ৭ই মার্চ সব বাঙ্গালী দের যা কিছু আছে জাপিয়ে পরতে বলাতে ,সবাই তাই করেন কিন্তু দেখা মেলেনি তার পরিবার এর কোন সদস্য কে অস্র হাত এ যুদ্ধ করতে।কিন্তু মেজর জিয়া তার কর্তব্য পালনে পিছ পা হন নি।অনবরত যুদ্ধ করে যান বাংলার মাটির জন্যন।ভাই এই তত্বের আবিষ্কারক ইতিহাস। পূর্ব পাকিস্তান এর ডাকা ২৫ শে মার্চ এসেম্বলি বর্জন করে ক্ষমতালোভী নেতা ৪ দফার মধ্যে বাংলা ভাষা জন্য কোন দাবী উল্লেখ তো করেনেই বরং ওই ৪ দাবির মধ্যে ৪নং দাবী টি ছিল ,উনার হাতে ক্ষমতা বুঝায়া দেয়ার দাবী। আর সহজ সরল বাঙালিদের উস্কানি তে তো উনি মাস্টার মাসাল্লাহ কম ছিলেন না।
হৃদয়ে বাংলাদেশ বলেছেনঃ
@নির্বাসিত পথিক, “আরেকটা কথা মনে রাখবেন, আওয়ামিলীগ কে সবাই পূজা করবে এটা আওয়ামীলিগাররা মনে করে না।” আসলেই?