কেন এই হুংঙ্কার বলতে পারেন কি ???

মুজিব
Published : 11 May 2014, 11:17 AM
Updated : 11 May 2014, 11:17 AM

প্রথমেই আমার প্রশ্ন শ্রদ্ধেয় পুলিশের  আই.জি এবং পুলিশ কমিশনারের কাছে —-

১। পুলিশের চেইন অফ কমান্ড আদৌ আছে কি ?  ……?

২। পুলিশের নৈতিকতা, দায়িত্ব, পেশাগত দক্ষতা, মেধা, চরিত্র এবং সর্বপরি নিয়োগ কালীন দেশ এবং জনগণের কাছে করা ওয়াদা পালন করে কি?

আমার জানতে ইচ্ছে করে কি পুলিশের শপথে কি বলা হয় । আমি ছোট বেলাং প্রাইমারী / হাইস্কুলে- এই ওয়াদাটুকু করতাম প্রতিনিয়ত-‍"আমি ওয়াদা করিতেছি যে, …..দেশ ও দশের সেবা করিতে পারি। আমিন। আমি যতটুকু পারি চেষ্টা করছি অন্যায়ের সাথে যুদ্ধ করতে। কিন্তু কতটুকুই বা মুক্তির স্বাদ মিলে? কিন্তু হ্যাঁ- এই স্বাদ কিন্তু আপনি টাকা দিয়ে ক্রয় করতে পারবেন না। এই তৃপ্তির হাসি, বুক ফুলিয়ে কথা বলা কিন্তু হারিয়ে যায় না। সত্য- সত্যই থাকে চিরদিন, মিথ্যে হয় না কোন দিন।

তাইতো একজন সাব-ইন্সপেক্টর দম্ভ করে বলে- আমি যা ইচ্ছে তাই করবো। বাসায় এসে হুমকি প্রদান করে-আমার সামনে (সু)পরলে আর ছেলেকে খুজেও পাবেন না। কিন্তু কেন তিনি একথা বললেন। হয়তো প্রশ্ন করবেন? (তার কারণ আছে, সাদা পোষাক বা সিভিল ডিউটি করা কালীন, যে সমস্ত কর্মকান্ড তারা করে -টাকা জন্য)-তা কি আপনারা দেখেন? যানেন?

সোর্স নামক নদর্মার কীট, যারা মাদক,হ্ত্যা,ধর্ষন, ছিনতাই এর সাথে জড়িত, যারা যুব সমাজকে ধ্বংশ করছে তারাই নাকি পুলিশের বিশ্বত্ব সোর্স। পুলিশের সোর্স হিসাবে পরিচয় দিয়ে গর্ববোধ করে। এই অজাত,কুজাত, মুখ, মাদকসেবীরা কিভাবে সোর্স হয়? আমার সাথে কোন কলহ থাকলেই কি পকেটে ইয়াবা দিয়ে রিকভারি দিতে হবে। পয়সার বিনিময়ে শরীরে কিছু না পেলেও- স্যার, ৪০ পিস ইয়াবা পেয়েছি; স্যার! কিন্তু কেন এই মিথ্যের আশ্রয়?

মাননীয় হাইকোট এর নির্দেশ অনুয়ায়ী-যে কোন অপারেশনে অবশ্যই পোষাক পড়া এবং আইন শৃংঙ্খলার বাহিনী নাম্বার এবং নাম অবশ্যই পোষাকে লাগানো থাকতে হবে। সুনিদিষ্ট কোন অভিযােগ ছাড়া কাহারো বাসায় প্রবেশ করাতে পারবে না। (সোর্স নামক নর্দমার কীটরারা- যা করে; যেমন- কোন কিছু খুজা, খাটের নীচে, বইয়ের ভিতর, বিছানা নীচে, জুতার ভিতর, বাড়ীর অন্যন্য স্থানে, পকেট হাত দেওয়া আরো অন্যান্য। কেন না – তারাই হাতের মাঝে ইয়াবা রেখে রিকভারী দেখায় আর জনসাধারণকে হয়রানী করে।) পদে পদে হয়রানি আর টাকার জন্য দফারফা ঐ নর্দমার কীট দিয়ে। (* নর্দমার কীট এই জন্য যে-এরা মানুষের মাঝেই নেই। নেশায় আসক্ত, ফেনসিডি ব্যবহারকারি, ব্যবসায়ী, যুব সমাজ ধ্বংশকারী)

দয়া করে এবার বিশুদ্ধ অভিযান পরিচালনা করুন তাদের বিরুদ্ধে যারা- গর্ড ফাদার, মদদ দাতা, আশ্রয় দাতা, চেলা, সাঙ্গ পাঙ্গ।

হয়তো দিন নেই বেশী বাকি, দেখবো সবাই ধরাশায়ী বিচারের মুখোমুখি। এই জনতার আদালতে।

আমরা সহায়তা করবো তবে অন্যায় সঙ্গে নয়, সত্যের জন্য সময়ের জন্য পরিবর্তনের জন্য