একটি শৃঙ্খল বাহিনীতে থাকবে চেইন অফ কমান্ড। কিন্তু, তা কি আছে বলে মনে হয় পুলিশ বাহিনীতে? যদি থাকে তাহলে, কোথায় তার জবাবদিহিতা ? এ পর্যন্ত কত ঘটনাই না ঘটিয়েছে এই পুলিশ বাহিনী? তার কয়টার বিচার হয়েছে? তার কয়টার তদন্ত প্রকাশ পেয়েছ? জনগন জানতে পরেছে? পুলিশ এখন জনগণের সাথে যে ব্যবহার করে তার নমুনাও দেওয়া হবে।
সুন্দর কথা, উধ্বতন কর্তপক্ষকে জানান–কিন্তু সাধারণ মানুষ উধ্বর্তন কর্তৃপক্ষের কয়টা ফোন নাম্বার জানে? আর সবাই কি এত শিক্ষিত, যে উর্ধ্বতন কর্মকতার বরাবরে ফোন করবে। উধ্বর্তন কর্মকর্তারাই বা এত তদারকি করবে কেন? নয়তো আইন কি তার সঠিক নিয়মে চলবে না?
বেশি লিখতে চাই না। একজন ভালো পুলিশ তার জীবন বাজি রেখে দুর্ধর্ষ অপারেশন করে ডাকাত ধরে, মানুষকে শান্তি দেয়, স্বস্তি দেয়, সেই কাজের স্বীকৃত স্বরূপ পুরস্কার আশা করেতে পারে। কিন্তু যখন তার উল্টো হয়, যখন তাকে কর্মহীন করে লাশবাহীত গাড়ী চালক হিসাবে কাজ করতে হয়, তখন কি, সততা বা নিষ্ঠা নিয়ে কাজ করার মন থাকে? নিশ্চয় নয় ? ধারাবাহিক ভাবেই পত্রিকায় খবর হচ্ছে পুলিশ, কিন্তু, ঝাড়ু হাতে রাস্তা পরিস্কার করার আগে মন পরিস্কার করতে হবে। ভালো কাজের প্রশংসা থাকবেই। এই ঝাড়ুটা যদি নিজস্ব ব্যারেকে দিতেন তাহলে কত কিছুই না দুর হত ময়লার সাথে সাথে।
লিংক দিলাম:
এখন একজন সাধারণ সিপাহী পুলিশ বেতন-ভাতা-রেশন সহ মোট কত টাকা বেতন পান ? আগে কত পেতেন ?
পুলিশের ৫৪ ধারার – বিস্তারিত জানাবেন কি কেউ। তাহলে উপকৃত হবে।
একজন ভালো পুলিশ কতটুকু পারবে, বাহিনীর সুনাম ধরে রাখতে? মাত্র একজন ?
যতকথাই বলুন আর ইতিহাস লিখুন তাতে চলমান ঘটনা কিন্তু মিথ্যে হবে না, সত্যই থাকবে। যা চিরদিনই থাকবে। যুগ যুগ ধরে থাকবে।