কুমিল্লায় আওয়ামী লীগের ঘাড়ে কুলাঙ্গার জামাতের পদাচরণা

মুজিব
Published : 4 Feb 2015, 03:54 PM
Updated : 4 Feb 2015, 03:54 PM

০১। ১লা জানুয়ারী বই বিতরনীতে তথা কথিত জামাতের নেতা মোঃ আনিসুর রহমান এম. পি বাহাউদ্দিনের ডান পার্শ্বে দাড়িয়ে একে একে বই দিলেন। সবাই কিন্তু হাততালি দিয়ে বাহবা দিলেন। কিন্তু—তারই ছেলেই গত ২০০৮ইং সাল বোমা সহ ধরা পড়ে। তার ভাই- মোস্তাক, জামায়েতের কট্রর সমর্থক। আর এক ভাই মহসিন- জামাতের বৃহত্তর কুমিল্লার অর্থ জোগানদাতা। সে স্কুল থেকেই জামায়েতের সাথে দৈহিক ভাবে জড়িত। মোট কথা পুরো পরিবারটিই জামাতের সাথে সরাসরি জড়িত। সাথে আছে আরোও- সৈয়দ এস্তাক আহমেদ, মাওলানা আলীম। তারাই এক প্রকার জামাতয়কে নিয়ন্ত্রন করে  পুরাতন চেীধুরীপাড়া থেকেই বৃহত্তর কুমিল্লায় সর্ব কান্ড ঘটায়। আর এখানেই ছিল শিবিরের অফিস আমোদ পত্রিকার বিপরীত দিকে। প্রত্যহ তারা মসজিদটিতে মিটিং করতো। সেই সময় এই আনিস ছিল মসজিদ কমিটিতে, আলীম ছিল মসজিদের হুজুর। তাই সর্ব প্রকার সহায়তা পেয়েছে। যে সব জায়গায় আলোচনা হয় কুলাঙ্গাদের।

০২। রিয়াজ উদ্দীন সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কমিটির প্রধান, নজরুলের বউ শিক্ষক হওয়ার সুবাধে তার স্বামী- অশিক্ষিত-নেশাখোর, মাদক ব্যবসায়ী,  নজরুল কমিটির সভাপতি হয়ে, স্কুল  প্রধান শিক্ষীকা এবং আনিস (স্কুল কমিটির সদস্য করায়) এই ৩(তিন) জন মিলে ব্যাপক দূনীতি শুরু করেছে। কাবিখার বরাদ্দ, সরকারী অনুদান, সব কিছুই তাদের মাধ্যমে হরিলুট হচ্ছে। যার কোন হিসাব নেই। কোন অডিট নেই। থানা শিক্ষা অফিসারের এব্যাপারে কোন কর্ণপাত নেই। তার কাছে—। প্রধান শিকিক্ষা আজ প্রায় ১০ বৎসর একই স্কুলে অবস্থান করছেন, তাকে সহ দূনীতির ফিতায় বেধে রাখা হয়েছে। আর কোমলমতি শিশুদের দাওয়াত দেওয়া হচ্ছে, বিপথগামী করা হচ্ছে। শুরুতেই একটা মগজ ধোলাই করা হচ্ছে। যেটা শুরু হয়েছিল ইবনে তাইমিয়া স্কুল দিয়ে।

০৩। এম পি বাহাউদ্দিনের ঘাড়েই এক প্রকার চেপে বসেছে তথাকথিত কুলাঙ্গার জারজ জামাত । যারা অপেক্ষায় আছে বড় আঘাতের। তার চারপাশে্বর্ ঘুর ঘুর করছে। তাদের সম্প্রসারণ এবং সঠিক ব্যবস্থাই করছে বাহামিয়া। মোট কথা তার মাধ্যমেই কর্মকান্ড চালাচ্ছে অভয়ে। ত্যাগি কর্মদের শুধু দূরেই নয়- সরিয়ে রেখেছেন তাদের কুট কেৌশলের চালে।

০৪। চেৌদ্দগ্রাম বাসে বোমা মারার মাষ্টার মাইন্ড এই চেৌধুরী পাড়া থেকেই, তা আমি শতভাই নিশ্চয়ত। জাঙ্গালীয়া বিশ্বরোড হইতে দক্ষিন দিকে ৪০০/৫০০ গজ এগিয়ে গেলেই জামায়ত নিয়ন্ত্রিত একটি পোট্রোল পাম্প আছে। সাথে আছে বেকারী। এখান থেকেই পেট্রোল বোমা বানানো হয়।

০৫। শহরের জামায়ত নিয়ন্ত্রিত মেডিক্যাল ক্লিনিক হইতে মাসহারা পাচ্ছে প্রতিনিয়তভাবে। আরো কত কি তার হিসাব নেই। নব্য আওয়ামীলীগের ব্যানার, ফেস্টুন, নিয়ে সুবিধাবাদী এই জায়ামাতীরা জাল বিছিয়ে ফেলেছে।

০৬। গোয়ান্দারা তাদের কাছে সম্পূর্ণ ভাবে পরাজিত। মাঠের কোন জড়িপ নেই, নেই কোন সভা। আমি ১০০ ভাগ নিশ্চয়ত হয়েই বলছি। এই দূঘটনার জন্য দায়ী্ এম পি বাহাউদ্দিন।