কেমন আছেন আপনারা, আশা করি ভালো আছেন। অনেকদিন পর আপনাদের সাথে কথা।যাই হোক, দেখুন–"যে জাতি যুদ্ধ করতে পারে ভাষার জন্য, যে জাতি যুদ্ধ করতে পারে নিজ মাতৃভুমির জন্য, সে জাতি কেন পিছিয়ে পড়বো ?" শিক্ষা, শান্তি, ব্যবসা, তথ্য প্রযুক্তি, শিল্প কারখানা, চারিদিক থেকে তো সাফল্যের জয় গান শুনতে পাব, তাই না।
কিন্ত আজ ৪০ বৎসরে হিসাব বেশ কঠিন, বেদনাদায়ক, কষ্ট, অসহিঞু, প্রতিহিংসা, দিশেহারা অপরিপক্ক রাজনীতি, গুটি কয়েক ব্যক্তির স্বার্থ ছাড়া কিছুই দেখছি না। কিন্ত কেন? আজ বিসিপিএস'এ কংগ্রেস ও এজিএম ছিল, অনেক বড় বড় প্রফেসর/ডাক্তার এসেছিলেন কোট টাই পড়ে, এর মাঝেই হারিয়ে গেল একটি আসুস কোর ২ ব্যান্ডের ল্যাপটব। মাত্র ৮ মিনিটের মাঝেই এত বড় একটি জিনিস কিভাবে হারিয়ে গেল? কেউ কি বলতে পারবেন ? এখানে ভদ্রবেশী কোন চোর এসেছিল ? এখানেই ৪০ বৎসরের হিসাব, এখানেই সবকিছু। কেন মন্ত্রীরা এখন পর্যন্ত সম্পদের হিসাব দিলেন না?
যাইহোক,,আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন-র মালিক সোবাহান সাহেব বলেছেন, সত্য এবং গণতন্ত্রের সাথে আপোষ নেই! বাহ্ সোবাহান সাহেব কি সুন্দুর কথা! একটু বলবেন কি সাব্বির হত্যা কান্ড কি ভাবে হল? সেটা কি আপনার গণতন্ত্রের মাঝে পড়ে? সেটা কি কোন সত্যর মাঝে আছে? জনগন জানেত চায়?
পদ্মা সেতুর দূনীতি নিয়ে এত হৈচৈ, কৈ কেউ তো, ভালো উপদেশ দিলেন না? বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ২টি পদ্মা হবে? তাহলে ক্ষমতায় আসার জন্য এই হরতাল! ক্ষমতায় আসার জন্যই গাড়ী পোড়ানো? জনগন কিন্ত জানে কি করতে হবে? কখন কি করতে হবে। তাই যা সত্য তাই স্বীকার করতে বাধা কোথায়?
এই পদ্মা সেতু হোক বাংলার জনগনের টাকায়, চলুন আমরা – এগিয়ে আসি তার ফান্ড তৈরীর জন্য, যে ৩ কোটি লোক প্রতিদিন ১০টি বেনসন সিগারেটের ধোয়া ছুড়েন, তার টাকা যদি যে কোন একটি এ্যাকাউন্টে জমা দেই, যদি মাসে একবার করে, যদি যার যা সাধ্য আছে তাই যদি দেই তাহলে কত দিন লাগবে পদ্মার টাকা জোগান দিতে? প্রধান মন্ত্রী/ মন্ত্রী / সচিব/ অফিসার/ সাধারন নাগরিকরা –আসুন না হাত মিলাই তার জন্য গড়ে তুলি- "দশে মিলে করি কাজ হারি জিতি নাহি লাজ"। সারা দেশে একটি অনলাইন এ্যাকাউন্টে জমা পড়বে টাকা।
আসুন হিংস্রায় নয়, শত্রুতা নয়, প্রতিশোধ নয়, সত্য সময় এবং পরিবর্তনকে সাথে নিয়ে এগিয়ে যাই আগামী বাংলার জন্য।