মালদ্বীপে একজন বাংলাদেশীকে হত্যা এবং গোপণে লাশ দাফন। বাংলাদেশ হাই কমিশন খুনীকে রক্ষার জন্য সকল প্রকার চক্রান্ত / ষড়যন্ত্র করে ধামা চাপা দেয়ার প্রচেষ্টা। হেড অফ দি চ্যাঞ্চেরী উত্তেজিত জনতার হাতে লাঞ্ছিত। পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করেছে। প্রবাসী প্রতিবাদীদের পুলিশে দেবার হুমকি হাই কমিশনের। গুন্ডা বাহিনী দিয়ে হত্যা মামলার সাক্ষীকে হুমকি দেয়া হচ্ছে। তৃতীয় সচিব জনাব অহিদুজ্জামান স্বাক্ষীদের বিভিন্নভাবে ভয় ভীতি প্রদর্শন করছেন। আমরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের হস্তক্ষেপ কামনা করছি। অন্যথায় মালদ্বীপে বড় রকমের দুর্ঘটনা ঘটবার সম্ভাবনা রয়েছে। যে কোন মুহূর্তে ক্ষেপে যাওয়া প্রবাসীরা রাস্তায় বেড়িয়ে পড়তে পারে। কারন হাই কমিশনের সীমাহীন দুর্নীতি, ঘুষ গ্রহন, মানুষকে অহেতুক হয়রানি, ধমকানি এবং সরবোপরি দূরব্যবহারের কারনেই সাধারণ মানুষ হাই কমিশন বলতে একটি দূরনীতির আখড়া মনে করে। প্রশ্ন হচ্ছে এটি কি আওয়ামী লীগ সরকার কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত হাই কমিশন? না কি পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত? আওয়াল সাহেবের সকল কর্মকাণ্ড বাংলাদেশের স্বাধীনতা বিরোধী এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিরোধী। তাহলে কি তিনি নিজেই একটি সরকার? এ প্রশ্ন আমার নয় এ প্রশ্ন মালদ্বীপে বসবাসরত ৭৫ হাজার বাঙ্গালীর। আমরা ইতোমধ্যেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর পি এস নজরুল ইসলাম খান সাহেবকে বিষয়টি অবহিত করেছি। কোন ফলোদয় হয়নি।