এরা হলেন ডিগ্রি প্রাপ্ত ডাক্তারের বাবা, সব রোগের চিকিৎসক । এমনকি জটিল রোগেরও চিকিৎসা করে থাকে। এই কবিরাজটির কাছে কোনো ট্যাবলেট, ইনজেকশন না থাকলেও আছে নানারকম গাছগাছালি। ওইসব গাছগাছালিগুলো হচ্ছে- কমলা গাছ, সাদা লজ্জাপতি, রক্তচন্দন, নাগমণি, পরশমণি, চা গাছ, লালমাতাল, কুড়াসমতি, শ্বেতচন্দন, শ্বেত আনন্দ, মনামণি, অর্জুন, বাহুবলসহ আরও অনেক গাছ ।
আরো আছে পশুর চামড়া। যেমন- উটের চামড়া, ভাল্লুকের চামড়া, বাঘের চামড়া। মাছ ও পশুর হাড় -কালো ঘোড়ার হার, কটকট মাছের হাড়, তিমি মাছের হাড়সহ আরো অনেককিছু।
এসব গাছগাছালি, পশুর চামড়া, হাড়গোড় একটু একটু কেরে তাবিজে ভরে দেয়। সেই তাবিজ গলায়, হাতে বা কোমরে বেঁধে রাখলেই কেল্লাফতে। বাঁচে না মরে? জানা নেই কারোর, তবু কিনছে সবাই।
কবিরাজের বাড়ি মুন্সীগঞ্জ বিক্রমপুর, কবিরাজের নাম: মো; জামান মিয়া । আসলে এগুলো কী? সত্যি কি অসুখ সারে, না ব্যবহারে অসুখ বাড়ে?