শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টা!!

এম আলম অভি
Published : 10 Oct 2012, 06:19 AM
Updated : 10 Oct 2012, 06:19 AM


সাতজন সন্দেহভাজন গ্রেপ্তার সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডে।বাড়ির পাহারাদার রুদ্র পলাশ ও হুমায়ূন ওরফে এনামুলকে এ খুনের মামলায় অপরাধী বলে শনাক্ত করা হয়েছে।এরা কি সত্যিকারের অপরাধী?তাদের মধ্যে রুদ্র পলাশকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।হুমায়ূনকে এখনো গ্রেপ্তার করতে পারেনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।তাকে ধরতে ১০ লক্ষ টাকা পুরস্কার ঘোষনা।এর বাইরে সাগর-রুনির পারিবারিক বন্ধু তানভীর সন্দেহের তালিকায় আছেন।কিন্তু নিহতের পরিবার তানভীরকে চেনেন না।সন্দেহভাজন সাতজন পেশাদার খুনি,কিন্তু আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বলতে পারছে না কে ও কারা তাদের ভাড়া করেছেন।অবশ্য সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছিলেন এটা পেশাদার খুনির কাজ না।খুনের মুটিভ কি এই প্রশ্নে?স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মুখে,আমরা তদন্ত করছি তদন্ত চলাকালে এ বিষয়ে অতিরিক্ত কিছু বলবো না।খুনির নাম বলা যায়,কিন্তু কেন খুন করেছে তা বলা যায় না হায়রে আইনের ধারা!সন্দেহ আরো বেড়ে গেল,জজ মিয়া নাটক হচ্ছে না তো নতুন করে এনামুল নামে?সরকার কি বড় কোন রাগব বোয়ালদের আরাল করতে চায়?গ্রেপ্তারের পর এনামুলকে ও রুদ্র পলাশ কেন ছেড়ে দেওয়া কেন?কারণ তারা খুনি হিসেবে শনাক্ত হয়েছে।কারা,কিভাবে গায়েব করলো এনামুলের তথ্য সম্পকিত ফাইল?

আমার মনে হয় সরকার আরো একটি জজ মিয়া নাটক রচনা করতে চায়।সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডে যেন কোন নিরিহ মানুষকে হয়রানি না করা হয়।ঘটনার মূল নায়ক যারা তাদের যেন কোন ছাড় দেওয়া না হয়,সেই যেই হোক না কেন?মাহফুজুর রহমানকে গ্রেপ্তার করলে আনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া যেতে পারে।