গত ২০১১ সালের ৬ জুলাই হরতালে বিরোধী দলের চিফ হুইপ জয়নুল আবদিন ফারুককে সংসদ ভবনের সামনে নির্মমভাবে পিটিয়ে আহত করেন তত্কালীন তেজগাঁও জোনের পুলিশের এডিসি (বর্তমানে ডিসি) হারুনুর রশিদ ও এসি (বর্তমানে এডিসি) বিপ্লব কুমার।
ঢাকা জজ আদালত এলাকায় এক নারীর শ্লীলতাহানি ঘটনায় নীরব দর্শকদের আসনে ছিলেন এই ডিসি সাহেব।
এবং ছাত্রলীগের সোনার ছেলেরা যখন বিশ্বজিৎকে নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যা করল, তখনও নীরব দর্শকদের আসনে ছিলেন এই ডিসি সাহেব।
কি চমৎকার তাই না! দেখুন পুলিশের আসল রুপ। যাদের টাকায় বেতন দেওয়া হয়, তাদের বিপদের সময় পুলিশের ভূমিকা আজ পুরো পরিষ্কার। অবশ্য যেই দেশের রাষ্ট্রপতি ফাঁসির আসামিকে ক্ষমা করে দেন, সেই দেশে এমন ঘটনা বিরল কিছু নয়! ভাই হারুনুর রশিদ কোন চিন্তা করবেন না, কারণ আপনার সাথে আছে সরকার দলের সবাই! এবার আবার অন্য কোন বিরোধী দলের নেতাকে পেটান, দেখবেন আপনাকে আরো বড় পদক দেওয়া হবে!
হয়তো আবুল হোসেনের মতো আপনাকে দেশ প্রেমিক হিসেবে ঘোষনা দেওয়া হবে! এবং পুলিশের চাকরি শেষ হলে, আওয়ামী লীগের থেকে বড় কোন পদ পাবেন! আপনি হবেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং শিক্ষা দিবেন কিভাবে মানুষ পিটিয়ে রাষ্ট্রপতির কাছ থেকে পদক পাওয়া যায়!!