সাগর রুনি, তোমাদের কে আমরা যেন ভুলে যাই; কয়দিন পর পর প্রেস ক্লাবের সামনে মানব বন্ধনে দাড়িয়ে থাকতে আমাদের অনেক কষ্ট হয়! কেয়ামত পর্যন্ত দাড়িয়ে থাকলেও আমাদের দিকে কেউ ফীরে তাকাবে না তা আমরা জানি।
কোন ফ্যাসাদে পরলামরে বাবা! তোমাদের সহকর্মী হওয়াতে এই পেরেশানি তে আছি। নইলে অন্য সবার মতো দিব্যি ঘর কন্না চালিয়ে যেতাম; রোদের মধ্যে এমন ভাবে ইতরের মতো দাঁড়ানোর জন্য কেউ আমাদের ডাকতো না।
বরং আমরা মনে মনে তোমাদের জন্য দোয়া করি, ফাতেহা পাঠ করি। আর সময় পেলে তোমাদের মা, শাশুড়ি কিংবা বাচ্চাটা নিয়ে রিপোর্ট করি। পাবলিক খাবে ভাল। সেটাই অনেক সহজ, কাজও চলল, হতাশার পেরেশানিও নাই।
জানি তোমাদের আত্মা ক্ষমা করবেনা আমদেরকে। তবু কি করবো, সরকার কে অস্থিতিশীল করে ফেলার ঝুঁকিটা থেকে বাচা যাবে। আবার সরকারি কর্তাদের রোষানল থেকেও বাচা যাবে। দু'দিকেই লাভ।
তবুও কোনও দিন আমাদের বাসায়ও এমন ঘটনা হতে পারে বলে মাঝেরাতে ভয়ে চমকে উঠি।