ফরিদগঞ্জের ওয়াপদা অফিস সংলগ্ন জাম গাছটি মরণ ফাঁদে পরিনত হয়েছে।যে কোন মুহূর্তে গাছটি ভেঙে দেয়াল টপকে পড়তে পারে রাস্তায়। ঘটতে পারে সে কোন সময় বড় ধরনের দূর্ঘটনা।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, গাছটি ওয়াপদা অফিসের প্রাচীর ভেদ করে রাস্তায় হেলে পড়েছে। গত বছর ঝড়ের তান্ডবে গাছটে হেলে পড়ে রাস্তার উপর। গাছটি দেয়ালের প্রাচীর টপকে দিন দিনই রাস্তায় হেলে পড়ছে। পথচারীরা মনে করছেন গাছটি যে কোন মুহূর্তে রাস্তায় হেলে পড়লে ঘটতে পারে মারাক্তক দুর্ঘটনা।
বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তুলে ধরেন,জিয়াউর রহমান জিয়া।তিনি লিখেন, অত্যান্ত ঝুঁকিপূর্ণভাবে রাস্তার পাশে দেয়ালে কোন রকম আটকে আছে ফরিদগঞ্জ ওয়াপদা অফিসের এই জাম গাছটি প্রায় এক বছর।ফেটে গেছে দেয়াল ও।যে কোন মুহূর্তে চলাচলের রাস্তার উপর পড়ে যেতে পারে গাছটি। তিনি কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।
এছাড়া, জিয়ার লেখা পোস্টটি সিটিজেন জার্নালিষ্ট রিফাত কান্তি সেন তার ফেসবুক ওয়ালে পোস্ট করলে চাঁদপুর জেলায় কর্মরত এডিসি মোঃ আবদুল হাই লিখেন, বিষয়টি দেখছে প্রশাসন।
এছাড়া অতিরিক্ত ডেপুটি কমিশনার আবদুল হাই বলেন,"বিষয়টি প্রশাসনের নজরে এসেছে।এজন্য তিনি নাগরিক সাংবাদিকতার প্রশংসা ও করেন।
চাঁদপুরে নাগরিক সাংবাদিকতায় ইচ্ছুক কয়েকজন তরুনকে নিয়ে একটি ফেসবুক চ্যাটিং গ্রুপ করেন রিফাত কান্তি সেন ও এটিএন নিউজ এর সাংবাদিক তামিম। সেখানে আবদুল হাই বলেন, নাগরিক সাংবাদিকতা সমাজের একটি রোল মডেল। নাগরিকের লেখায় নাগরিকের সমস্যা ফুটে উঠে। তিনি আরো বলেন নাগরিক সাংবাদিকের কাজ হলো নাগরিক ভোগান্তি নিয়ে লেখা, আমাদের কাজ তা লাঘব করা।