ইতিবাচকতা এবং মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে নটরডেম কলেজে সচেতনামূলক কর্মশালা

রিপেনডিল
Published : 4 Dec 2011, 08:38 AM
Updated : 4 Dec 2011, 08:38 AM


অনেক দিন থেকেই অনুভব করতাম বাঙ্গালীর মত চার হাজার বছরের পুরোনো জাতির সন্তান হিসেবে আমাদের যতটুকু দেশপ্রেম থাকা উচিত তা আমাদের মাঝে নেই। তাই সবার মাঝে কেমন যেন হতাশার ভাব। এই দেশে কিছু হয়না, মানুষ সবাই খারাপ এমন একটা ধারনা তৈরী হচ্ছে ধীরে ধীরে। এই অবস্থা থেকে মুক্তির লক্ষেই জন্ম হয় সুখবর এর। অনলাইনে প্রতিদিন http://www.sukhobor24.com ওয়েবসাইটে সারা পৃথিবীর সারা খবরগুলো প্রকাশের পাশাপাশি এবার অফলাইন কর্মকান্ডের আয়োজন করল সুখবর টীম।বিজয়ের এই মাসে গত পহেলা ডিসেম্বর নটরডেম কলেজে ছাত্রদের ইতিবাচক মনোভাব গড়তে, অনুপ্রেরনা যোগাতে এবং একাত্তরের দেশপ্রেম এর ব্যাপারে ধারনা দিতে "শুভ দৃষ্টির পথে" শিরোনামে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করে সুখবর টীম এবং নটরডেম বিজ্ঞান ক্লাব।

অনুষ্ঠানে নটরডেম কলেজের অধ্যক্ষ ফাদার বেঞ্জামিন ডি কস্তা, নটরডেম সায়েন্স ক্লাব এর মডারেটর এবং শিক্ষক সুশান্ত কুমার সরকার এবং বিশেষ অতিথী মুক্তিযোদ্ধা এবং মুক্তিযুদ্ধ গবেষক মেজর অবঃ কামরুল হাসান উপস্থিত ছিলেন। নটরডেম বিজ্ঞান ক্লাব এর সহায়তায় এই অনুষ্ঠানটি সম্পন্ন হয়। অনুষ্ঠানের শুরুতে বাংলাদেশের কিছু মেধাবী মানুষের বিশ্বময় কৃতিত্ব নিয়ে বানোনো একট ফটোস্টোরি দেখানো হয় এবং এর মাধ্যমে ছাত্রদের অনুপ্রেরনা দেয়া হয় উদ্যোমী এবং পরিশ্রমী হবার। এরপর সুখবর সম্পর্কে এবং ইতিবাচক মনোভাব কিভাবে মানুষকে ভাল কাজে অনুপ্রাণিত করে এব্যাপারে বক্তব্য রাখেন সুখবরের পরিকল্পনা পরিচালক মারুফুর রহমান।


নটরডেম কলেজ অধ্যক্ষ ফাদার বেনজামিন ডি কস্তা


বিশেষ অতিথী মুক্তিযোদ্ধা এবং মুক্তিযুদ্ধ গবেষক মেজর অবঃ কামরুল হাসান


ইতিবাচকতা বিষয়ে বক্তব্য রাখছেন সুখবরের পরিকল্পনা পরিচালক মারুফুর রহমান

অনুষ্ঠানে একটি রচনা প্রতিযোগীতার আয়োজন করা হয়। "তোমার ভাবনায় বাংলাদেশ" শিরোনামে ১০ মিনিটের এই রচনা প্রতিযোগীতায় প্রায় ২০০ জন ছাত্র অংশগ্রহন করে। অনুষ্ঠান শেষে সেরা তিনটি লেখার জন্য পুরষ্কার দেয়া হয় এছাড়াও লেখালেখির গুরুত্ব এবং দেশ গঠনে এর প্রভাব সম্পর্কে আলোচনা করা হয়। ইতিবাচক মনোভাব নিয়ে শুধু বসে থাকলেই হবে না কাজ করাও চাই, এই লক্ষ্যে বিভিন্ন সেচ্ছাসেবক প্রতিষ্ঠানের সাথে ছাত্রদের পরিচয় করিয়ে দেয়া হয় যারা সেচ্ছাসেবক হিসেবে দেশের বিভিন্ন প্রাপ্ত অনেক ভাল ভাল কাজ করছে। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে এমনি এক সেচ্ছাসেবক অর্গানাইজেশন "সন্ধানী" এর কেন্দ্রীয় সাধারন সম্পাদক রক্তদান এর গুরুত্ব সম্পর্কে আলোচনা করেন।


রচনা প্রতিযোগিতার তিনজন বিজয়ীর হাতে পুরষ্কার তুলে দিচ্ছেন অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি মেজর অবঃ কামরুল হাসান


রচনা প্রতিযোগীতায় প্রতিযোগীদের একাংশ


চলছে ফটোস্টোরি

অনুষ্ঠানের মূল পর্বে মুক্তিযোদ্ধা মেজর অবঃ কামরুল হাসান তার দীর্ঘদিন গবেষনার অংশ হিসেবে পাওয়া মুক্তিযুদ্ধে কিছু বাস্তব ঘটনা ছাত্রদের কাছে তুলে ধরেন এবং ছাত্রদের মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সরাসরি প্রশ্নের উত্তর দিয়ে আমাদের যুদ্ধ সম্পর্কিত তথ্যভান্ডার সমৃদ্ধ করেন। অনুষ্ঠানের এ পর্যায়ে নটরডেম কলেজ অধ্যক্ষ ফাদার বেনজামিন ডি কস্তা মুক্তিযুদ্ধে নিজের অভিজ্ঞতাও তুলে ধরেন এবং সুখবরের এই আয়োজন সফল হোক এই প্রত্যাশা ব্যাক্ত করেন।

অনুষ্ঠানে যে ফটোস্টোরিটি দেখানো হয়–
ভিডিও টাইটেল…

সবগুলো ছবির লিঙ্ক– Click This Link

ফেইসবুক গ্রুপঃ http://www.facebook.com/Sukhobor

আশা করি আপনারা আমাদের এই কর্মকান্ডে উতসাহ দেবেন আমাদের এই উদ্যোগ যেন সফল হয় এই কামনা করবেন।

অনেক দিন থেকেই অনুভব করতাম বাঙ্গালীর মত চার হাজার বছরের পুরোনো জাতির সন্তান হিসেবে আমাদের যতটুকু দেশপ্রেম থাকা উচিত তা আমাদের মাঝে নেই। তাই সবার মাঝে কেমন যেন হতাশার ভাব। এই দেশে কিছু হয়না, মানুষ সবাই খারাপ এমন একটা ধারনা তৈরী হচ্ছে ধীরে ধীরে। এই অবস্থা থেকে মুক্তির লক্ষেই জন্ম হয় সুখবর এর। অনলাইনে প্রতিদিন http://www.sukhobor24.com ওয়েবসাইটে সারা পৃথিবীর সারা খবরগুলো প্রকাশের পাশাপাশি এবার অফলাইন কর্মকান্ডের আয়োজন করল সুখবর টীম।বিজয়ের এই মাসে গত পহেলা ডিসেম্বর নটরডেম কলেজে ছাত্রদের ইতিবাচক মনোভাব গড়তে, অনুপ্রেরনা যোগাতে এবং একাত্তরের দেশপ্রেম এর ব্যাপারে ধারনা দিতে "শুভ দৃষ্টির পথে" শিরোনামে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করে সুখবর টীম এবং নটরডেম বিজ্ঞান ক্লাব।

অনুষ্ঠানে নটরডেম কলেজের অধ্যক্ষ ফাদার বেঞ্জামিন ডি কস্তা, নটরডেম সায়েন্স ক্লাব এর মডারেটর এবং শিক্ষক সুশান্ত কুমার সরকার এবং বিশেষ অতিথী মুক্তিযোদ্ধা এবং মুক্তিযুদ্ধ গবেষক মেজর অবঃ কামরুল হাসান উপস্থিত ছিলেন। নটরডেম বিজ্ঞান ক্লাব এর সহায়তায় এই অনুষ্ঠানটি সম্পন্ন হয়। অনুষ্ঠানের শুরুতে বাংলাদেশের কিছু মেধাবী মানুষের বিশ্বময় কৃতিত্ব নিয়ে বানোনো একট ফটোস্টোরি দেখানো হয় এবং এর মাধ্যমে ছাত্রদের অনুপ্রেরনা দেয়া হয় উদ্যোমী এবং পরিশ্রমী হবার। এরপর সুখবর সম্পর্কে এবং ইতিবাচক মনোভাব কিভাবে মানুষকে ভাল কাজে অনুপ্রাণিত করে এব্যাপারে বক্তব্য রাখেন সুখবরের পরিকল্পনা পরিচালক মারুফুর রহমান।

নটরডেম কলেজ অধ্যক্ষ ফাদার বেনজামিন ডি কস্তা

বিশেষ অতিথী মুক্তিযোদ্ধা এবং মুক্তিযুদ্ধ গবেষক মেজর অবঃ কামরুল হাসান

ইতিবাচকতা বিষয়ে বক্তব্য রাখছেন সুখবরের পরিকল্পনা পরিচালক মারুফুর রহমান

অনুষ্ঠানে একটি রচনা প্রতিযোগীতার আয়োজন করা হয়। "তোমার ভাবনায় বাংলাদেশ" শিরোনামে ১০ মিনিটের এই রচনা প্রতিযোগীতায় প্রায় ২০০ জন ছাত্র অংশগ্রহন করে। অনুষ্ঠান শেষে সেরা তিনটি লেখার জন্য পুরষ্কার দেয়া হয় এছাড়াও লেখালেখির গুরুত্ব এবং দেশ গঠনে এর প্রভাব সম্পর্কে আলোচনা করা হয়। ইতিবাচক মনোভাব নিয়ে শুধু বসে থাকলেই হবে না কাজ করাও চাই, এই লক্ষ্যে বিভিন্ন সেচ্ছাসেবক প্রতিষ্ঠানের সাথে ছাত্রদের পরিচয় করিয়ে দেয়া হয় যারা সেচ্ছাসেবক হিসেবে দেশের বিভিন্ন প্রাপ্ত অনেক ভাল ভাল কাজ করছে। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে এমনি এক সেচ্ছাসেবক অর্গানাইজেশন "সন্ধানী" এর কেন্দ্রীয় সাধারন সম্পাদক রক্তদান এর গুরুত্ব সম্পর্কে আলোচনা করেন।

রচনা প্রতিযোগিতার তিনজন বিজয়ীর হাতে পুরষ্কার তুলে দিচ্ছেন অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি মেজর অবঃ কামরুল হাসান

রচনা প্রতিযোগীতায় প্রতিযোগীদের একাংশ

চলছে ফটোস্টোরি

অনুষ্ঠানের মূল পর্বে মুক্তিযোদ্ধা মেজর অবঃ কামরুল হাসান তার দীর্ঘদিন গবেষনার অংশ হিসেবে পাওয়া মুক্তিযুদ্ধে কিছু বাস্তব ঘটনা ছাত্রদের কাছে তুলে ধরেন এবং ছাত্রদের মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সরাসরি প্রশ্নের উত্তর দিয়ে আমাদের যুদ্ধ সম্পর্কিত তথ্যভান্ডার সমৃদ্ধ করেন। অনুষ্ঠানের এ পর্যায়ে নটরডেম কলেজ অধ্যক্ষ ফাদার বেনজামিন ডি কস্তা মুক্তিযুদ্ধে নিজের অভিজ্ঞতাও তুলে ধরেন এবং সুখবরের এই আয়োজন সফল হোক এই প্রত্যাশা ব্যাক্ত করেন।

অনুষ্ঠানে যে ফটোস্টোরিটি দেখানো হয়–


সবগুলো ছবির লিঙ্ক– Click This Link

ফেইসবুক গ্রুপঃ http://www.facebook.com/Sukhobor

আশা করি আপনারা আমাদের এই কর্মকান্ডে উতসাহ দেবেন আমাদের এই উদ্যোগ যেন সফল হয় এই কামনা করবেন।