১। রাষ্ট্রীয় উদ্যোগে এবং পৃষ্ঠপোষকতায় এবং নাগরিকদের অংশগ্রহণে প্রতিটি জেলা এবং উপজেলা সদরে সপ্তাহ ব্যাপী বিজয় মেলা আয়োজন করা;
২। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুন্যালের বিচার কার্য দ্রুততার সঙ্গে সম্পন্ন করা;
৩। সকল যুদ্ধাপরাধীর শাস্তি নিশ্চিত করা;
৪। জামায়াতসহ মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী সকল দলের রাজনীতি নিষিদ্ধ করা;
৫। যুদ্ধাপরাধীদের সম্পদ বাজেয়াপ্ত করে তা মুক্তিযোদ্ধাদের ও শহীদ পরিবারের কল্যাণে এবং মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সংরক্ষণে ব্যয় করা;
৬। যে সকল বাংলাদেশী যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষার্থে পাবপ্লিক বক্তব্য রেখেছে, লবিষ্ট নিয়োগ করেছে, কাজ করেছে তাদের বিচার করা;
৭। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের রায় নিয়ে যে সকল ব্যাক্তি, সংগঠন এবং রাজনৈতিক দল বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেছে, কটূক্তি করেছে তাদের বিচার করা;
৮। মুক্তিযুদ্ধ এবং মুক্তিযুদ্ধকালীন সংগঠিত গণহত্যা এবং মানবতা বিরোধী অপরাধ সমূহ অস্বীকার প্রতিরোধে হলোকাস্ট ডিনায়াল আইনের অনুরূপ আইন প্রণয়ন করা;
৯। যুদ্ধাপরাধীদের পরবর্তী প্রজন্মকে রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ কোন পদে নিয়োগ না দেয়ার জন্য আইন প্রণয়ন করা;
১০। '৭৪ এর ত্রিদেশীয় চুক্তি অনুযায়ী ১৯৫ পাকিস্তানী যুদ্ধাপরাধীর বিচার না করার জন্য পাকিস্তানের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আদালতে মামলা দায়ের করা;
১১। '৭১ সালের ২৫ মার্চ তারিখে পাকিস্তানের কোষাগারে যে সম্পদ ছিল জনসংখ্যানুপাতে সে সম্পদের হিস্যা আদায় করা;
১২। আটকে পরা পাকিস্তানীদের ফেরত নিতে বাধ্য করা; এবং
১৩। '৭৪ চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশের জনগণের কাছে একাত্তরের নৃশংসতার জন্য পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা, অন্যথায় পাকিস্তানের সঙ্গে সকল রকম সম্পর্ক ছিন্ন করা।