এতোদিন কান দেইনি। আজকের খেলা দেখে কেন জানি মনে হচ্ছে- বাংলাদেশ দল একই সাথে বর্ণবাদ এবং ষড়যন্ত্রের শিকার। বিশেষ করে বাংলাদেশ বনাম অস্ট্রেলিয়া খেলার সময় আম্পায়ার কর্তৃক ক'টা ক্লিন এলবি না দেয়ায় আমার মনে এই ধারনাটা জেগেছে। এমনকি ওইসব এলবিগুলোর ঠিকমতো রিপ্লে পর্যন্ত দেখানো হয়নি। যাতে আম্পায়ারের সমালোচনা করা যায় অথবা দর্শক বুঝতে পারে- যে এখানে পক্ষপাতিত্ব হচ্ছে। তাসকিন এবং সানি যে ক্রিকেটীয় ষড়যন্ত্রের শিকার, একথাও নিদ্বির্ধায় বলা যায়।
বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান রিজার্ভ ঈর্ষনীয় হওয়ায় সেটা লুট করা যেমন একটি মহলের ষড়যন্ত্র, তেমনি নিরাপত্তার অজুহাত দেখিয়ে আমাদের বিমানবন্দর দখল, আই এস জুজুর ভয় দেখিয়ে বাংলাদেশকে নতজানু করার প্রচেষ্টা, ওইসব ধারাবাহিক ঈর্ষা এবং ষড়যন্ত্রেরই অংশ।
কিন্তু আমি বলবো আমাদের কোনদিন দাবায়ে রাখতে পারবানা। যোগ্যতার প্রমাণ দিয়েই আমরা সেরার খাতায় নাম লেখাবো। যেমন কালো নেটিভ (ওদের ভাষায়) মোস্তাফিজের প্রথম বলে প্রতিপক্ষকে ক্লিয়ার এলবি করার পর সাদা আম্পায়ার হাত তুললোনা। পরের বলে মোস্তাফিজ ওই বেটাকে স্টাম্প আউট করে ওদের (সাদাদের) গালে চুনকালি মেখে দিয়েছে। এভাবেই তোরা অভিজাতেরা বাঙলার হ্যাংলা কালা পোলাপানদের হাতে মার খাবি। রাস্তায় না হোক। খেলার মাঠেতো বটেই।