
মাদ্রাসা শিক্ষার ফলে দেশে ভিন্ন মতের মানুষ সৃষ্টি হচ্ছে যেই মানুষ গুলো দেশের রাজনীতি ও অর্থনীতির জন্য বিপদ জনক । মাদ্রাসা গুলোতে ইসলাম ধর্ম শিক্ষার নামে শিক্ষার্থীদেরকে মানবতা বিরোধী দীক্ষায় দীক্ষিত করা হচ্ছে। যার প্রমাণ এই মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা আজ মানবতা বিরোধী অপরাধীদের সব চেয়ে কট্টর সমর্থক । যদিও এই তরুণদের মুক্তিযুদ্ধের সাথে সরাসরি কোনো সম্পর্ক নেই । তারপরও তাঁরা পাগলের মতো স্বাধীনতা বিরোধী তথা মানবতা বিরোধী অপরাধীদের পেছনে দৌড়াচ্ছে ।
দেশের মূল স্রোত থেকে মাদ্রাসা শিক্ষা তরুণদেরকে দূরে সরিয়ে দিচ্ছে । মাদ্রাসার শিক্ষকরা ধর্ম শিক্ষার পাশাপাশি জেহাদের জন্য শিক্ষার্থীদের মগজ ধোলাই করে থাকেন অর্থাৎ ভিন্ন মতাবলম্বিদের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের খেপিয়ে তোলেন, যার ফলশ্রুতিতে এঁরা জঙ্গিবাদের দিকে পা বাড়ায় । এই ইসলামী জঙ্গিবাদ সারা পৃথিবীকে বৈষম্যের মুখে ঠেলে দিয়েছে, যেই বৈষম্যের শিকার সব চেয়ে বেশি মুসলমানরা । তার মানে হলো, জেহাদী জঙ্গীদের কারণে মুসলিমরাই অনেক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে ।
সকল ধর্মই বিদেশি, বিদেশিদের বুনা ফসল আজ আমাদের কাটতে হচ্ছে । তবুও যেহেতু দেশের প্রায় সব মনুষই কোনো না কোনো ধর্ম মানেন তাই বিজ্ঞান ও ইতিহাসের মতো ধর্ম বিষয়টাও স্কুল কলেজে ঠিক করে পাড়ানো যেতে পারে । নামে মাত্র ধর্ম না পড়িয়ে ভালো ভাবে পড়ানো উচিৎ । এবং উচ্চ শিক্ষার জন্য আর্টস, কমার্স, বিজ্ঞানের পাশাপাশি ধর্ম বিষয়ও রাখা যেতে পারে । সরকার দ্বারা অনুমোদিত ধর্মীয় বই পড়ে শিক্ষার্থীরা সঠিক পথেই থাকবে বলে আমার বিশ্বাস । ধর্ম শিক্ষা হতে হবে পুরোপুরি সরকারি নজরদারিতে ।
বাংগাল বলেছেনঃ
সত্যভাষণ। অত্যন্ত যুক্তিপূর্ণ এবং বাস্তবসম্মত পোস্ট । নিখাদ এবং গুরুত্ব পাওয়ার উপযুক্ত লেখা ।
ধন্যবাদ লেখককে ।
” মাদ্রাসা গুলোতে ইসলাম ধর্ম শিক্ষার নামে শিক্ষার্থীদেরকে মানবতা বিরোধী দীক্ষায় দীক্ষিত করা হচ্ছে। যার প্রমাণ এই মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা আজ মানবতা বিরোধী অপরাধীদের সব চেয়ে কট্টর সমর্থক । যদিও এই তরুণদের মুক্তিযুদ্ধের সাথে সরাসরি কোনো সম্পর্ক নেই । তারপরও তাঁরা পাগলের মতো স্বাধীনতা বিরোধী তথা মানবতা বিরোধী অপরাধীদের পেছনে দৌড়াচ্ছে ।” —————– দেরি হয়ে যাবার আগেই বিষয়টি নিয়ে সরকারের ভাবা উচিৎ ।
” মাদ্রাসার শিক্ষকরা ধর্ম শিক্ষার পাশাপাশি জেহাদের জন্য শিক্ষার্থীদের মগজ ধোলাই করে থাকেন অর্থাৎ ভিন্ন মতাবলম্বিদের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের খেপিয়ে তোলেন, যার ফলশ্রুতিতে এঁরা জঙ্গিবাদের দিকে পা বাড়ায় । এই ইসলামী জঙ্গিবাদ সারা পৃথিবীকে বৈষম্যের মুখে ঠেলে দিয়েছে, যেই বৈষম্যের শিকার সব চেয়ে বেশি মুসলমানরা । তার মানে হলো, জেহাদী জঙ্গীদের কারণে মুসলিমরাই অনেক বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে ।” ————- সভ্যতা বিলীন হয়ে যাবার আগেই মুসলমানদেরই বিষয়টি নিয়ে সবার আগে কথা বলা উচিৎ । তা না হলে একদিন শুধু ইতিহাসের পাতায়ই পড়তে হবে , একদা মুসলিম সভ্যতা বলে কিছু একটা ছিল ।
এস দেওয়ান বলেছেনঃ
আমার লেখাটিকে মূল্যায়ন করার জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ ।
মজিবর রহমান বলেছেনঃ
মাদ্রাসা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করলেই কি সকল জঙ্গি নিরমুল করতে পারবেন? ধর্ম শিক্ষার মাধ্যমে যে নৈতিকতা আছে তা অন্যসকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে তা দৃশ্যমান নায়।
ধর্ম শিক্ষা হতে হবে পুরোপুরি সরকারি নজরদারিতে । এটা ঠীক আছে। মহান মুক্তিযুধ্বেও অনেক ইসলামি চিন্তাবিদ সমরথন দিয়েছে। অনেকে লড়াই করেছে।
সকল সময় ন্যায় প্রতিষ্ঠা পাক কামনা করি।
এস দেওয়ান বলেছেনঃ
সকল তো কোনো কিছুই হয় না ভাই । আপনার করা ফুল বাগানটির আপনি যতই পরিচর্যা করুন না কেন সব গুলো ফুল ঠিক মতো ফুটবে না, কিছু কলিতেই ঝরে যাবে । আলোচনা-সমালোচনার মাধ্যমে সঠিক পথ বেরিয়ে আসে । এখানে এসে যে আলোচনায় অংশ নিলেন তাঁ জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ ।