জঙ্গি ভ্রুণের জন্ম, ধর্মীয় উগ্রবাদের উত্থান এবং সত্যের স্বাক্ষ্য

শেখ মিজানুর রহমান
Published : 13 Nov 2016, 10:46 AM
Updated : 13 Nov 2016, 10:46 AM

২০০১ সালের, একটি জঙ্গি ভ্রুনের জন্ম এবং সত্যের স্বাক্ষ্য:
(কাঁচা হাতের লিখা মনে করিয়া ভুলগুলি সংশোধনের সুযোগ দান করিতে, ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে আদেশ বা পরামর্শ দিলে চির কৃতজ্ঞ থাকিব )

(জঙ্গি/উগ্রবাদের ভ্রুনটি হয়তো ইতিহাসের অন্ধকার এক সময় জন্মগ্রহণ করিয়াছে, হয়তো সেই প্রস্তর যুগে বা তার পরে! আমি আজ সাক্ষদিতে আসিয়াছি-ভার্চূয়াল শতাব্দিতে, সদ্য জন্মানো একটি ভ্রুনের স্বাক্ষি দিতে চাই)

গুলশানে একটি বিদেশী আইটি ফার্মে চাকুরীরত ছিলাম, আমার সাথে ৩১/৩২ জন বিদেশী কলিগও চাকুরী করিতেন, তাহাদের মধ্যে অন্যতম এক বিদেশী বন্ধু "আমির হামজা" (জাতিয়তা-তুর্কী) সাথে আমার ব্যক্তিগত সখ্যতা গড়িয়া উঠিয়াছিল। হামজাই আমাকে "paltalk" নামে একটি ভোকাল ও ভিডিও অনলাইন সোস্যাল মিডিয়ায়'তে যুক্ত হইতে সহযোগীতা করিয়াছিলেন, হামজা ছিলেন প্রগতির পক্ষে, সে Islamic University of Technology, Gazipur থেকে সদ্য CSE পাস করে বের হয়েছিল। paltalk.com কে আমি নিয়মিত লগিং করিতাম, ছদ্দ নামে লগিং করিবার সুযোগ থাকায়, প্রায় ৯০% বন্ধুদের ছদ্দ নাম ব্যবহার করিতেন এবং ঐ সময়টায় ফেইসবুক বা টুইটারের এতটা বিস্তার লাভ করিয়া ছিল না। paltalk আমার মত অনেকেই "পে-করে" চ্যাট ও ভিডিও কনফারন্স করিতেন, বেশ কজন প্রগিতীল বন্ধুদের নিয়মিত যুক্ত হতে দেখিয়াছি। এই মাধ্যমে দেখিয়াছি একটি জঙ্গিভ্রুণ গুলি কিভাবে প্রস্ফুটিত হইতেছে।

২০০৩ সালে লক্ষ করেয়াছি "উচ্চ-শিক্ষিত" এবং "উচ্চ বিত্ত" পরিবারের অনেক ছেলে/মেয়েদের মানসিক/ফাসষ্ট্রেশন ও বিবেকের চাপে ভিষন্নতায় ভুগিতেন, যা ছিল যন্ত্রনার মুল সুচনা, সেই ধনীর দুলালদের অনেক প্রশ্ন করিতে দেখিয়াছি- পিতা মাতার অনৈতিক অর্থ উপার্জনের হেতু কি? কেন তাহারা এত সম্পদের লোভ করিতেছেন? কেন গরীব ও মেহনতি মানুষের হক্ ঘুষ রূপে গ্রহণ করিতে এ্যতটা নিচে নামছেন আমার জন্মদাতা পিতা?

আমার ক্ষুদ্র দৃষ্টিতে বুঝিতে পারিতেছিলাম যে, উচ্চ শিক্ষিত ও উচ্চ বিত্ত পরিবার থেকে আসা এই সন্তানগুলি, দিন দিন ধর্মীয় শিক্ষা ও মানবীকতার প্রতি প্রজন্ড আগ্রহ দেখাচ্ছেন। আমি মনোযোগ সহকারে তাহাদের উক্তিগুলি স্রোবণ করিতাম।
এত অর্থের মধ্যেও কেন তাদের দু:খবোধ পিছু তাড়া করে?

আমি জিজ্ঞাস করিয়াছিলাম: আচ্ছা নৈতিকতা ও মানবিকতার প্রতি তোমাদের এত আগ্রহ থাকার কারণ কি?

তারা ভদ্র ও নম্র আচনের মাধ্যমে বলিতেন: ভাইয়া, স্বর্ণের চামচ মুখে লইয়া জন্মেছি সত্য, আমার পিতা বর্তমানে সচিব, কেউ বলিতেন সরকারের বড় কোন কর্মকর্তা অথবা মন্ত্রীর পুত্র; আমাদের পিতা মাতা আমাদের স্বর্গের সুখে রাখতে চেয়েছেন, কিন্তু তাহারা যে মাধ্যমথেকে অর্থে সংগ্রহ করিয়াছেন, সেই অবৈধ অর্থের মাধ্যমে আ্মাদের সুখদিতে চান? এই অর্থকড়ি আমাদের জন্য অভিশাপ, উপর্যনের অধিকাংস টাকাকড়ি গরীব ও মেহনতি মানুষের ঘুস থেকে সংগ্রহ করিয়াছেন অথবা সরকারের বড় বড় প্রজেক্ট থেকে অবৈধভাবে গ্রহণ করিয়াছেন।

মুদ্দা কথা- কাঁচা টাকা ও কালো টাকার পাহাড়ের উপর তাহাদের শৈশব ও কৈশর কাঁটিয়াছে, যৌবনেও টাকার নদীতে হাবুডুবু খাইতে দিধা করেন নাই, অনেকেই হীরের আলোকছটায় প্রভাতের ভোরের সূর্যীকে তুলনা করিতেন।

একটি অভিযোগ সবসময় তাহাদের মুথে শুনিয়াছি; "বুকের ভিতরটা প্রচন্ড ব্যথার ঝড় বহিয়া চলিতেছে, মাঝে মধ্যে সারারাত্রী কান্না করিয়া কালো রাত্রীকে আপন করিয়া বাচিয়া আছি, মুক্তি খুজে ফিরিতেছি, …. চিৎকার করিয়া বলিতেন- মুক্তি চাই, অশুভ পৃথিবীর নিয়মের বেড়াঝাল থেকে মুক্তি দাও, কে দিবে মুক্তি? "পিতা/মাতার" নৈকট্য, স্নেহ ও ভালোবাসার অভাবগুলি তাঁহাদের বিদ্যুতগতিতে তীক্ষণভাবে আঘাত করিতে থাকে!

আমি বলিতে শুনিয়াছি: আমার পিতা অর্থের উৎসগুলি প্রশ্নবিদ্ধ, সামাজিকতা, নৈতিকতা ও মূল্যবোধের কাছে প্রশ্ন বিদ্ধ ! কেন আমার পিতার এত অর্থের লোভ কারত ছিলেন? কি পেতে চাহিয়াছেন আমার পিতা ?

দু:খজনক হলেও সত্য যে, আমার পিতা/মাতার কাছে সামজিক মূল্যবোধের বা ধর্মীয় অনুশাসনের নূন্যতম আদেশ ও দিক নির্দেশনা ভাগ্যে ঝুটিল না, যা এই সোস্যাল মিডিয়াগুলি পুরণ করতি যথেষ্ঠ ভুমিকা রাখিয়াছে! মানষীক তৃপ্তি বা মুক্তির পথ খুজিয়া ফিরিতেই আমরাদের "সোস্যাল মিডিয়াগুলি" সহ অন্যান্য গ্রুপ চ্যাট আপন হইয়া উঠিয়াছে, নিজেদের দু:খ/কষ্টগুলি তোমাদের সাথে শেয়ার করি, এখানে দেশের বেশ কজন বিজ্ঞ আলেম ও জ্ঞানী মানুষ প্রতিদিন আলোচনা করেন, আমরা জানতে চাই মানবতা কি? ভালোবাসা কি? ঐ সাইটে বেশ কিছু বাঙ্গালী "নুরানী নুর/শান্তির ধর্মে নৈতিকতা/ইসলামী যুদ্ধ নামে" নিয়মিত চ্যাট করিতেন। আমরা প্রগতি ও মার্কবাদ, লেলিনের উক্তি ইত্যাদি নিয়ে নিয়মিত তর্কে যুক্ত হইছি। কিন্তু প্রগতির পক্ষেও দু/চারটি চ্যাট গ্রুপ ছিল, এ গ্রুপগুলিতে মুষ্টিমেয় কিছু লোক চ্যাট করিতেন। "শয়তান ডট কম" নামের সাইটে বান্দরদের লম্ফজম্ফও হাসির খোড়াক যুগিয়েছিল।

আমি গভীরভাবে লক্ষ্য করিয়াছি, ধনীর দুলাল, স্বর্ণের চামুকে অবজ্ঞা করে, ধর্মের প্রতি তীব্র আগ্রহ দেখাচ্ছেন? উল্লেখ্য "নুরানী নুর" নামের ঐ গ্রুপটিতে প্রতিদিন ধর্মীয় আলোচনা ও নৈতিক মূল্যবোধ ও জাহান্নামের আগুনে ভয়, ৭২টি হুর ও গেলমান পাওয়ার তীব্র বাসনাকে ফলাও করে প্রচার করা হইতো, কে বেহেস্তে যাবেন, বেহেস্তের সুখ পৃথিবীর সুখের শত শত গুন বেশী আনন্দোদায়, বেহেস্তের সরাবের সাধ, একজন জান্নাতী চির যৌবনা হইয়া সুখে শান্তিতে অনন্তকাল জীবন উপভোগ করিতে পারিবেন ইত্যাদি আলোচনায় ভিজিটরদের ভিড়ে কথা বলিবার অবকাশ থাকিত না !

২০০৫ এর জুন/জুলাই "বিডি_পুস্প_স্তবক" আইডিধারী কি করে "বিডি_পুস্ত_কাঁটা شوكة زهر Thorn_Blossom " সে কি করে এই নামে কর্ভার্ট হইতে পারিল? এহেন পরিবর্তনে, বর্জ্রপাতের ন্যয় আহত হইয়াছিলাম, ফুলের পাঁপড়ি যদি কাঁটায় পরিবর্তন হইয়া যেতে থাকে, সৌরভময় ফুলের মর্ম বাঁচে কি করে?

অশুদ্ধ উচ্চারনেও বিসমিল্লাহ বলিয়াতে শুনিয়া আমি মুখ ফিরাইয়া নিয়েছিলাম, আরবিতে شوكة زهر লিখিয়া যুক্ত হইয়া বক্তৃতা দেয়া শুরু করিয়াছিলেন, আমি তার বক্তৃতার অল্পই শুনিয়াছিলাম, কারণ তার ধর্মীয় জ্ঞান ২০০২ এ শূন্যের কোথায় ছিল, ধর্মীয় প্রাথমিক জ্ঞানের স্তর আমি ১৯৯৬ আলেম (এইচ.এস.সি) পাস করিয়াছিলাম, সে সম্ভবত এম.বি.এ করছিল ঐ দেশে, দু:খের ব্যপার আজো সেই ভদ্র/শান্ত ছেলেটির সঠিক নাম আমি জানিতে পারি নাই, সে লন্ডন থেকে নিয়মিত লগিং করিতেন।

বাংলার পুস্পস্তবক আইডি যখন পুস্পকাঁটা নামে ফিয়ার আসেন, তখন আর বুঝিতে বাকি রহিল না যে, ওনার মস্তিকের ধর্মীয় উন্নতির চরম উৎকর্ষতা ঘটিয়াছে। আমার বুঝিতে বাকি রহিলা না যে, সেই শান্ত-নম্র-ভদ্র সচিবপুত্রটি আজ শক্তপোক্ত হইতে শুরু করিয়াছে, ধর্মিয় যোদ্ধা হিসেবে নিজেকে তৈরী করতে প্রস্তুত বলেও "স্বীয় উক্তিতে প্রচার করিতে শুরু করিয়াছে" আমি বলি, প্রথম ধাপ মায়ের গর্ভে ভ্রন হইতে প্রথম রক্তের জমাট তৈরী হওয়ারমত অবস্থা, যথাযথ উগ্রমৌলবাদী হিসেবে নিজেকে রূপান্তরের দিকে সে পথ হাটিতেছে।

ঐ সময়, পিডিএফ ভার্সন না থাকার কারণে, কষ্ট কারেই নিয়মিত পাবলিক লাইব্রেরীতে যেতে বাধ্য থাকিতাম, বার বার খুজিয়া ফিরিয়াছি তাদের প্রশ্নের ধর্মীয় ব্যখ্যা, সমাজ বিজ্ঞানীতের মূল্যায়ন, সামাজিক অবক্ষয়ের কারণ, বর্তমানে আমার প্রিয় আহমেদ সফা, জাফর ইকবার স্যার, হুমায়্যুন স্যার, আরজ আলীর মতাদর্শ , আরো অনেক গুণীজনদের কলমের পরশগুলি খুজে ফিরিয়াছি। সর্বদা দেশ ও সমাজের মুক্তির উত্তম পথ কি হইতে পারে, সাংগঠনীক কাঠামো কেমন হইলে মানুষ ঐক্যকে ধরে রাখিতে আগ্রহী হইবেন সে বিষয়ে সর্বদা সচেষ্ট থেকেছি।

"বিডি_পুস্প_স্তবক, ছদ্দ নামে পরিবর্তন করিয়াছে "বিডি_পুস্প_কাঁটা شوكة زهر, এরা পৃথিবীতে যত সুখ ভোগ করিছেন, তার মুলে পিতার অবৈধ টাকা, পিতার অবৈধ সম্পদ বিডি_পুস্প_কাঁটা বিবেককে ধ্বংসন করিতো, তারা নিজের বিবেকের কাছে লজ্জিত বোধ করিতো, যেহেতু তাদের অর্থের প্রাচুর্য ছিল, তাই তারা পৃথিবীর মানুষের জন্য কিছু করিবার প্রয়োজন অনুভব করিতে থাকেন, মানুষের নৈতিক মূল্যবোধকে যাগ্রত করতে বার বার তাগীত দিতে দেখেছি ঐ চ্যাটরুমে । তখনও হয়তো এশিয়ায় উগ্রধর্মীয় গোত্রের প্রসার ছিল না।

বিশেষ করে উল্লেখ করার মত ঘটনা বলি- ঐ রুমের অনেকেই আমি ধর্মীও ও প্রগিতশীলদের লিখার লিংক দিয়েছি, দু:খের ব্যাপার, তারা পড়া থেকে শুনিতে বেশী আগ্রহ দেখা্ইতেন, পড়িতে বলিলে, উত্তরে বলিতেন, নম্রসুরে ভাইয়া- একটু পড়ে শুনানা প্লিজ। পড়তে বিরক্ত লাগছে। বর্তমানেও ভালো বক্তব্যের স্রোতা অহরহ পাওয়া যায়, আমি কিন্তু বক্তা নই, স্রোতা, তবু বাধ্য হয়েই কিছু পড়ে শুনিয়েছিলাম।

২০১০ সাল পর্যন্ত অভিজ্ঞতায় আমার মূল্যায়ন এই যে, অবৈধ অর্থই নৈতিকতা ধ্বংসের মুল কারণ, এই অবৈধ অর্থের অনৈতিক ব্যবহার সন্তানদের ভাবিয়ে তুলেছে, সন্তানকে নিজের বিবেকের সাথে যুদ্ধ করিত হইতেছে, লক্ষনীয় এই যে, ধর্মের বক্তৃতার থেকে যে আশ্বাস পাইতেন, তার থেকে বেশী অন্য কোন মাধ্যমে মানষিক তৃপ্তি খুঁজিয়া্ পা্‌ইতেন না। এরা স্বীয় বিবেকের কাছে ধ্বংসিত হইতে হইতে মুক্তির রাস্তা খুজিতেছিল। এহেন প্রেক্ষাপটে "পরকালের সুখে চিন্তায়" মঙ্গ থেকাটাই ভালো মনে করেছেন।

এদের ধর্মীয় জ্ঞান বলতে শুনে শুনে মুসলিম, ডা. জাকের নায়েকের অনুশারীদেরও একই পরিনতী, কিছু অনুসারী আছেন, যাহারা ডা. জাকিরকে পীরের আসনেও বসাতে রাজি, লক্ষ করবেন, যাহারা উগ্রধর্মান্ধ, তাদের যুক্তি খন্ডনের ইচ্ছে নেই, যুক্তিতে পরাস্ত উগ্রবাদী যে কেউ অশোভন টেক্স বা উক্তি করতেও দিধা করেন না।

একটি সুসংবাদ দিয়ে আজকের লিখা ইতি টানছি, ধর্মীয় আদর্শের উগ্রমতাদর্শে বিশ্বাসী সদস্যদের সাথে "Pall Talk" এর মাধ্যমে ঘন্টার পর ঘন্টা ভার্চুয়ার আলোচনার সুযোগ হয়েছিল, আমি তাদের লক্ষ্য ও উদ্দ্যেশ্য খুব দ্রুতই কাঁচেরমত চু্ণবিচুর্ণ হইয়া যাইবে বলিয়া বিশ্বাস করি, ওদের এই অযুক্তিক আদর্শ প্রতিষ্ঠার ফেইলিউর হতে বাধ্য। পৃথিবীতে মানুষের "জীবন ব্যবস্থার" জন্য অনেক অনেক নৈতিক ও মানবিক আদর্শের আবির্ভাব গটিয়াছে, কিন্তু সেই আদর্শ প্রতিষ্ঠার জন্য যদি মানুষকে ধ্বংস করতে হয়, তখন কি বুঝিব? আদর্শ টিকিয়ে রাখিতে মানুষের মৃত্যু? যদি মানুষই না থাকে, তাহলে তোমাদের আদর্শ পালন করিবে কে?

তাদের অজ্ঞতা ও অপরিপক্ততা, তার নিদজেদের ধ্বংস নিজেরাই বয়ে আ্নিতেছে, যা তাহারা এখনো বুঝিতেছে না, যখন বুঝিবেন, ততক্ষণে জন্মদাতা "মা" "বাবা" লজ্জায় মুখ লুকিয়া রাখিতে রাখিতে জনন্ত্রনায় ছটফটি করিবেন।

মা" ও মা তোমার ছেলেটি যদি ফিরে না আসে, তুমি তাকে তোমার চরন তলে বেহেস্তে সুখে থাকতে দিবে? যে সন্তান দেশ ও জাতিকে যিনি ভালো না ভাসবেন, তাকে তুমি হৃদয়ে ঠাই দিবে? মা তুমি পাষান হও, তুমি প্রসবে বেদনার দাবী থেকে এই কুকুরদের মুক্তি দিও না।- তুমিও অভিষাপ দাও মা।

(বি.দ্র. অনলাইনে তথ্য অনুয়ায়ী এরূপর ভ্রুনের অহরহ জন্ম হইতেছে, কখনো সেই ভ্রুত "পূর্ণ শকুনরূপে" বিদ্যূত গতিতে বৃদ্ধি পাইতেছে, তাদের খুজেতে হয় না, চোখের সামনেই শতকে হাজারে ভার্চুয়াল তরঙ্গের প্রবাহিত হইতেছে সামনে চলিয়া আসে, ইহার কৃদাংশ ০০.০০০০০০০০০০১% প্রকাশ করিতেও যে পরিমান জনবল ও অর্থবলের প্রয়োজন হইবে তাহা হয়তো আমার নেই, তবে তথ্য সংগ্রহের আগ্রহ আছে।

চলমান….