‘ঘামের মাধ্যমে শরীর ঠাণ্ডা হয়, এটা স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। অনেক সময় শরীর এই প্রক্রিয়ায় নিজ থেকে শীতল হতে পারে না। আর বাইরের অধিক তাপমাত্রার প্রভাব- সব মিলিয়ে দেখা দেয় ‘হিট স্ট্রোক’।’
খুবই দুঃখজনক। একজন ব্লগারকে এভাবে দেখতে হবে ভাবিনি। মৃত্যু তো চূড়ান্ত সত্য, তাই বলে এভাবে? সেদিনকার কৃষ্ণচূড়া আড্ডায় উপস্থিত সবাইকে সামনে রেখে, আমার প্রথম কাব্যগ্রন্থ "শুধু তুমি কবিতা" থেকে 'দুঃস্বপ্ন (বারবার ঘুম ভেঙ্গে যায়)' শিরোনমে কবিতাটি পাঠ করছিলাম। মাঝপথে কবি আইরিন সুলতানার মোবাইলের রিংটোন বেজে ওঠে। তার মুখের ভঙ্গিই বলে দিচ্ছিল কিছু একটা হয়েছে, অন্য রকম কোন খবরের জন্য সবাই প্রস্তুত। কিন্তু সেটা যে এমন একটা মৃত্যু সংবাদ হবে তাও আবার একজন ব্লগারের যাকে নিয়েও একটু আগে কথা হলো … আমরা শুনে ছিলাম অবস্থা ভালোর দিকে, কিন্তু এ কেমন ভালো!
শেষ পর্যন্ত সবাইকে সুস্থ্য হয়ে ওঠার আশায় রেখে উৎপল দা চলে যাবেন কল্পনাও করিনি…পরকালে তিনি সুখে থাকুন এই কামনা করি।