তার মৃত্যুতে পাহাড় হারিয়েছে সংস্কৃতির নিবেদিত প্রাণ আলোকবর্তিকা।
টেমারলোহ থেকে ফেরার পথে- একটা গ্রোসারি শপে দেখি বিশাল সাইজের একটা কাঁঠালকে পাল্লায় তুলে রেখেছে! চিনি না জানি না, তারপরেও বাংলাতেই হাঁক দিলাম, এই কাঁঠাল কত?
একটু পরই একটা দেশি ছেলে এগিয়ে এসে হাসতে হাসতে বললো, আপনি কোথা থেকে এলেন? বললাম, তোমাদেরই খুঁজছিলাম! তাই বাংলাতেই দাম জিজ্ঞাসা করলাম! অবশ্য চাইনিজ যে বৃদ্ধাটা কাঁঠালের দায়িত্বে ছিলেন তিনি আমাকে এর ওজন দেখাতে লাগলেন। দেখলাম ২০ কেজি।
মালয়েশিয়ার কাঁঠাল দেখতে আমাদের দেশের মত হলেও খেতে এত মিষ্টি না। কিছুটা টক টক লাগে আর রোয়াগুলো শক্ত। এখানে কাঁঠাল ভেঙ্গে প্লেটে করেও বিক্রি হয়। আমি খাইছি, মানে গতবার সালাম ভাই আমাকে তার গাঁটের রিঙ্গিট দিয়ে কিনে খাওয়াইছে! আপনারা কি খেয়েছেন? নাকি আমাকে খেতে দেখেছেন?
২২।০১।২০১৬ রাত ১।৩৬