তার মৃত্যুতে পাহাড় হারিয়েছে সংস্কৃতির নিবেদিত প্রাণ আলোকবর্তিকা।
সাবধান হন, মাইক্রোম্যাক্স এর প্রতারণা থেকে বাঁচুন
Published : 21 Nov 2012, 06:58 PM
Updated : 21 Nov 2012, 06:58 PM
অনেকটা বিপদে পড়েই ব্লগ লিখতে বসা। মনের কষ্ট অন্য সবার সাথে শেয়ার করলে কষ্টটা একটু হাল্কা হবে এটাই আশা। আর হ্যাঁ, অবশ্যই আপনারা সাবধান হবেন এবং ভাল থাকবেন এমন ইচ্ছা নিয়েই এই পোস্টটা লেখা।
এইতো তিন দিন আগের কথা, গিয়েছিলাম মাইক্রোম্যাক্স এর বসুন্ধরা সিটি সার্ভিস সেন্টার এ। আমার ১২ই মার্চ ২০১২ তে কেনা Micromax X395 মোবাইল সেটটার ডিসপ্লে তে একটা প্রবলেম হউয়ায় ওয়ারেন্টি সার্ভিস নিতে। ওখানে উপস্থিত "customer care manager – madam" আমাকে বললেন এই সেট টা সহ আরো ২২ টা সেট ১৮ মাস আগ থেকে বাংলাদেশ এ supply বন্ধ আছে, so আমি warranty পাবোনা। এবং সে আমাকে মাইক্রোম্যাক্স এর ফেসবুক পেজ এবং বনানীর অফিস এ যোগাযোগ করতে বলে।
আমি তাকে বললাম যে এই সেট কেনার দিন ই পেপার এ সেট এর বিজ্ঞাপন ছিল এটা মাইক্রোম্যাক্স এশিয়া কাপ ২০১২ এর সময় কেনা। তিনি আমার সাথে কথা বলতে চাইলেন না এবং পুনরায় মাইক্রোম্যাক্স এর ফেসবুক পেজ এবং বনানীর অফিস এ যোগাযোগ করতে বলে। আমি তখন ই বনানীর অফিস এ কল দিলে কেউ রিসিভ করল না এমন কি পরের দিন ও কেউ রিসিভ করল না। আর মাইক্রোম্যাক্স এর ফেসবুক পেজ এ সমস্যা জানালেও কোন সাহায্য পাওয়া গেল না। এখানে আমি ফেসবুক পেজ এর স্ক্রিনশট দিলাম।
আসল ঘটনা হল ফেসবুক পেজ এ মাইক্রোম্যাক্স এর এডমিন এর লাস্ট পোস্ট যে কবে ছিল এটাই খুজে পাওা যায়না। অসংখ্য মানুষ হাজারো সমস্যার কথা বলছে কিন্তু কোন সমাধান নাই। ফেসবুক পেজ এর লিঙ্ক
ওহ সবচেয়ে মজার ব্যাপার হল ১২ই মার্চ ২০১২ এর বাংলাদেশ প্রতিদিন এর প্রথম পেজ এ Micromax X395 এর বিজ্ঞাপন ছিল এবং Micromax এর ফেসবুক পেজ এর ১২ই মার্চ ২০১২ এর স্ট্যাটাস এবং এশিয়া কাপ অফার নামে এই সেটের বিজ্ঞাপন ছিল এবং আছে।
তো এখন কি বলবেন রাগে চুল ছিঁড়বো নাকি ওদের নাম এ মামলা করবো? নাহ এ দুয়ে কোন লাভ নাই। আপনার কাছে তৃতীয় পন্থা থাকলে জানাবেন আর ওয়ারেন্টি চাইতে গেলে টিনের চশমা পরা কোম্পানি গুলা থেকে সাবধান হবেন। বানান এ ভুল হলে ক্ষমা করবেন। আপনার কোন কনফিউশন হলে কমেন্ট করতে ভুলবেন না।
[পোস্ট টি একি সাথে somewhereinblog, bdnews24 ব্লগ, প্রথম আলো ব্লগ এবং টেকটিউনস এ প্রকাশিত।]
এ সম্পর্কিত খবর
ছবি তুলে বিপদে পড়ে যাওয়ার অবস্থা আমাদের পাঁচ বন্ধুর। শেষ পর্যন্ত ৬০০ টাকা দিয়ে এই পরিস্থিতি থেকে উদ্ধার পাই আমরা।
এখন অনাদরে জন্মাতে দেখা গেলেও বিষকাটালী গাছ ও এর ব্যবহার ক্রমশ বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে এমনটা বলছেন গ্রামের অনেকে।
