আজকের (২৩/২/২০১১) আমারদেশ পত্রিকায় এই খবরটা দেখে খুব অবাক না হলেও এই রিপোর্টারের কর্তব্য পালনের কায়দাটা দেখে বেশ অবাক হলাম। খবরের সারমর্মে যা বুঝা গেলো তাতে মনে হচ্ছে লোকটি মানসিক প্রতিবন্ধী এবং একজন যক্ষা রোগী। রিপোর্টার (নেসার উদ্দিন আহাম্মদ) হয়তো তার পেশাগত কারনে প্রতিবেদনটি প্রকাশ করেছেন। ভেবে কষ্ট লাগে যে একজন পেশাদার সাংবাদিক হিসেবে হয়তো তিনি রিপোর্ট টা লিখেই তার দায় সেরেছেন, কিন্তু একজন বিবেকবান এবং সচেতন মানুষ হিসেবে কি তার আর কোনো দায়িত্ব ছিলোনা?
এই প্রবাস থেকে যতদুর জানি দেশে নাকি যক্ষার চিকিৎসা ফ্রি করা হয় এবং এই চিকিৎসা নেয়ার জন্য জনগনকে উদ্বুদ্ধও করা হয়। নেসার সাহেব কি পারতেন না তাকে একটু হাসপাতালে পৌঁছে দিতে?
আমাদের পুলিশ মহোদয়ের কথা আর কি বলবো; ভাবতে অবাক লাগে একজন মানসিক রোগী পুলিশের পোশাক পড়ে রাস্তায় পড়ে আছে তাদের কোন মাথাব্যাথা নেই। শার্টটা নাকি রমনার সামনে পেয়েছে, ধরে নিলাম মানসিক রোগীটার কথার কোন মূল্য নেই কিন্তু ঐ পোশাকটি রমনার সামনে না হলেও কোথাও না কোথাও তো তিনি পেয়েছেন? তাহলে আমাদের পুলিশ সাহেবদের ব্যাচ ওয়ালা ইউনিফর্ম টি কোথা থেকে এলো? এগুলো কি এতই মূল্যহীন?
হায়রে আমার সোনার বাংলা!!
হোয়াইট বলেছেনঃ
i am astonished what reporter did . i think he did only for fame.
in this type of reporters have no good quality indeed.
আজমান আন্দালিব বলেছেনঃ
সাংবাদিকতার নাকি একটি নীতি আছে এরকম- আগুনে পুড়ে যাচ্ছে একজন মানুষ। এক্ষেত্রে সাংবাদিকের কাজ হচ্ছে আগুনে পুড়ে যাওয়া মানুষটির ছবি তোলা, তাকে বাঁচানো নয়। আমি জানি না এই নীতি কি সত্যিই আছে?
আলোচ্য ছবিটি দেখে এক সাংবাদিক ভাইয়ের কাছ থেকে শোনা সেই নীতিটির কথাই মনে পড়ল।
শিবলী বলেছেনঃ
মিডিয়া যদি সঠিক দায়িত্ব পালন করত তাহলে সামাজের অনেক উন্নতি সম্ভব হতো। জানিনা নেসার সাহেব কি তার দায়িত্ব ঠিকভাবে পালন করেছেন কিনা, কিন্তু আমরা যদি আমাদের নিজ নিজ দায়িত্ব পালন করি তাহলে সমাজের উন্নতি সম্ভব।
Software Company in Bangladesh