বাঁচতে হলে জানতে হবে, শিখতে হবে, বুঝতে হবে (পর্ব – ৭[খ])

রিং
Published : 14 May 2012, 09:43 AM
Updated : 14 May 2012, 09:43 AM

তারিখ: ১৪ই-মে-২০১২ইং

অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে "উইন্ডোজ" অপারেটিং সিস্টেম কে আমি "খিড়কী" বা "জানালা" নামে ডাকতেই স্বাচ্ছ্যন্দবোধ করি। আমার এ লেখায়ও তার ব্যতিক্রম ঘটেনি। ব্যক্তিগতভাবে কেউ যদি লেখাটা পড়ে আহত হোন বা কষ্ট পেয়ে থাকেন তো সেইজন্যে আমি আন্তরিকভাবেই দুঃখিত। কিন্তু করার ও তো কিছু নেই। আমার লেখায় যদি আমিই শান্তি না পাই তো লিখবো কি করে‍‍? এই কাজটুকু করাই হতো না যদি না "প্রজন্ম ফোরাম" আর "উবুন্টু বাংলাদেশ" এর মেইলিং লিস্টে কিছু মানুষের ভুল ধারনা কে ভেঙ্গে দিতে কিছু কঠিন মন্তব্য না করতাম আর সেখানে আমাদের গৌতম দা আমাকে এই বিষয়ে বিশদভাবে লেখার জন্য উৎসাহ না দিতেন। গৌতম রয় কে অসংখ্য ধন্যবাদ আমার ভেতরের আমি কে টেনে-হেঁচড়ে বের করে নিয়ে আসবার জন্য।

বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ এই লেখাটি আমি পর্ব আকারে বিগত ২৯শে ডিসেম্বর থেকে পরবর্তী প্রতিটি সপ্তাহের বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে প্রকাশ করে আসছিলাম। হৃদযন্ত্রে গোলোযোগ আর মস্তিষ্কের জমাট বেঁধে থাকা রক্তের কারনে শারীরিকভাবে কিছুটা দূর্বল থাকায় কিছু পঞ্চম পর্ব থেকেই পূর্বের স্বনির্ধারিত সূচী অনুযায়ী লেখাগুলো প্রকাশ করতে পারিনি। কারন আমার "ময়ূরপঙ্খী নাও" আমাকে যে নির্দিষ্ট ঘাটে নোঙ্গর করতেই দিচ্ছে না। আর তাই এই দীর্ঘ সময় আপনাদেরকে অপেক্ষায় রেখে দেবার জন্যে আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত। সপ্তম পর্বের লেখাটির দ্বিতীয় খন্ড (৭[খ]) আজ প্রকাশ করতে পারলাম। অষ্টম পর্বেই এই ধারাবাহিক লেখাটির সমাপ্তি টানবো ইনশাল্লাহ। আপনার আগ্রহ থাকলে প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ, পঞ্চম, ষষ্ঠ ও সপ্তম[ক] পর্বের লেখাগুলো একটু সময় করে পড়ে নিতে পারেন।

আজকের লেখায় আমি, মাইক্রোসফট কর্তৃক ৭। ব্যবহারকারীর নিরাপত্তার প্রতি হুমকি (Threatening user security)নিয়ে যথা সম্ভব সহজ এবং বোধগম্য ভাষায় কিছু বিষয় সকল প্রযুক্তিপ্রেমিক আর প্রযুক্তি পন্য ব্যবহারকারীদের সামনে তুলে ধরতে চেষ্টা করছি। আশা রাখি আজকের এ পর্বের লেখার মাধ্যমে কিছু বিষয়ে আপনাদের মনে সচেতনতা সৃষ্টি করতে পারবো এবং আগামীদিনে প্রযুক্তি জীবনের পথ চলায় এটা আপনার পাথেয় হবে।

বাঁচতে হলে জানতে হবে, শিখতে হবে, বুঝতে হবে (পর্ব – ৭[ক]) এর শেষাংশেঃ
……………….
আর চরম মজার কাহিনী হলো এই যে এই খিড়কী গুলোর প্রতিটিতেই ফাইল সিস্টেমের সাপোর্ট আপগ্রেড হয়ে এসেছে কিন্তু পূর্ববর্তী ফাইলসিস্টেমটিতেই নতুন সিস্টেমটি ব্যবহারের কোন ব্যবস্থাই ফলপ্রসুভাবে কার্যকরী ছিলো না। ফলে ব্যবহারকারীকে নিজ গুরুত্বপূর্ন তথ্য/নথিপত্রের ক্ষতির সাথে সাথে অনেক তথ্য/নথিপত্র হারাতেও হয়েছে। মাইক্রোসফটের এন্ড ইউজার লাইসেন্স এগ্রিমেন্ট বা EULA তে মাইক্রোসফট আপনাকে কি সুবিধা দিচ্ছে বা নিরাপত্তা দিচ্ছে সেক্ষেত্রে একটু মনোযোগ দিলেই দেখতে পাবেন ফ্রী ওয়্যার বা বিনামূল্যে যে সফটগুলো পাওয়া যায় (উন্মুক্ত বা মুক্ত নয় কেননা সোর্স কোড সহ অন্যান্য শর্ত গুলো পূরন করে না এগুলো) সেগুলোর মতোই মোটামুটি ভাষার ব্যবহার করেছে মাইক্রোসফট। অর্থাৎ আপনাকে নিজ দ্বায়িত্বেই এই ওএসগুলো ব্যবহার করতে হবে কোন রূপ তথ্য হারানো কিংবা বিকৃতির জন্য মাইক্রোসফটকে আপনি কোনমতেই দায়ী করতে পারবেন না।

এবার নিশ্চয়ই আর ছেলেখেলা বা নিছক আনন্দচ্ছলে নিচ্ছেন না বিষয়গুলো কে। নিশ্চয়ই বোধের মূলে খটাখট আঘাত হানছে চিন্তা বা বিবেকবোধের কুড়াল? আশা করি কিছুটা হলেও বুঝতে পারছেন যে ব্যবহারকারীর তথ্যের নিরাপত্তায় হুমকি স্বরূপ কেন মাইক্রোসফটের নামটাকে এত বেশী উচ্চারন করে যাচ্ছি।
……………….

বাঁচতে হলে জানতে হবে, শিখতে হবে, বুঝতে হবে (পর্ব – ৭[খ]) র শুরু করছি মাইক্রোসফটেরই নতুন আসা একটি মোবাইল ফোন যার হার্ডওয়্যার ডিজাইন করেছে নোকিয়া। মজার বিষয় হলো এই মুঠোফোনের ওএস বা অপারেটিং সিস্টেম থেকে শুরু করে সব হার্ডওয়্যারই কুক্ষিগত করা রয়েছে। ফলাফল স্বরূপ যেখানে অ্যান্ড্রয়েড চালিত মুঠোফোন বা ট্যাবলেট পিসিগুলোকে ব্যবহারকারী কিংবা ডেভেলপারগণ অতি সহজেই ত্রুটি সংশোধন বা সমস্যা সমাধান করে নিতে/দিতে পারছেন সেই তুলনায় ঐ ফোনের/ফোন সফটওয়্যারের ত্রুটিগুলো সারিয়ে তোলার ক্ষেত্রে একটি মাত্র প্রতিষ্ঠানের প্রতিই মুখাপেক্ষী থাকতে হচ্ছে। একটু চিন্তা করে দেখলে দেখা যাবে যে এটা আসলে বাধ্যগত করা হচ্ছে। এটা কি সাধারন ব্যবহারকারীদের তথ্য ব্যবহার এবং প্রযুক্তি পন্য ব্যবহারের নিরাপত্তায় বিরাট এক হুমকি নয়? অ্যাপলের আইফোন, আইপড, আইপ্যাড সহ অন্যান্য পন্যগুলোও একই দোষে দুষ্ট।

তথ্য প্রযুক্তি পন্য সহ বিভিন্ন সেবামূলক সফটওয়্যার যেমন: স্কাইপি কেও মাইক্রোসফট বর্তমানে সাধারন কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহের কাজে ব্যবহার করছে। যদিও বা স্কাইপির উন্মুক্ত সংস্করনের মাধ্যমে আমরা জানতে পারি যে ওটা কিভাবে কাজ করে এবং কখন কোথা থেকে, কি মাধ্যমে কি কি তথ্য সংগ্রহ এবং আদান-প্রদান করছে। কিন্তু মাইক্রোসফট স্কাইপি কে কিনে নেবার পর এটা পুরোপুরি ক্লোজড সোর্স একটি সফটওয়্যার এবং সাধারন তথ্যপ্রযুক্তি পন্য ব্যবহারকারীর নিরাপত্তার প্রতি হুমকি।

এগুলো ছাড়াও মাইক্রোসফটে বিভিন্ন উপায়ে একজন সাধারন ব্যবহারকারীকে তথ্য নিরাপত্তায় হুমকি দিয়ে থাকে। কিভাবে? তা বুঝতে হলে আপনার পুরোনো কোন পিসি যেমন ধরুন (পি৩ ১গি:হার্জ প্রসেসর আর ৫১২ মেগাবাইট মেমরী যুক্ত কোন মেশিনে) উইন্ডোজের বর্তমান কোন সংস্করন চালাবার জন্য চেষ্টা করে দেখুন তো কি ঘটে। অথবা আপনি মাইক্রোসফটের কাছ থেকেই আপনার লাইসেন্সকৃত একটি "উইন্ডোজ এক্সপি"র সাপোর্ট চেয়ে দেখুন। দেখা যাবে যে এই দুই ক্ষেত্রেই আপনি ব্যর্থ হবেন। কেননা পুরোনো মেশিনে নতুন সফটওয়্যারগুলো চালাবার ব্যবস্থা মাইক্রোসফট রাখে না আর পুরোনো সফটওয়্যারের সাপোর্ট সে খুবই দ্রুত বন্ধ করে দেয়। ফলাফল এই যে আপনি না চাইলেও আপনাকে বাধ্য করা হয় নতুন নতুন হার্ডওয়্যার কিনতে আবার পরমূর্হুতেই নতুন সংস্করনের সফটওয়্যারগুলো কেনবার পরেও আপনি নিরাপদ নন কেননা কোন তথ্য নিরাপত্তা তো সে দেবেই না (৭(ক) পর্বে লাইসেন্সিং দ্রষ্টব্য) আবার এই লাইসেন্সের মেয়াদকালও আপনার জন্য দীর্ঘমেয়াদী (নূন্যতম কুড়ি থেকে ত্রিশ বছর) কিছু নয়। কিছু দিনের মধ্যেই আপনাকে নতুন সফটওয়্যার পন্য এবং লাইসেন্স কিনতেই হবে। কেননা নতুন আসা সংস্করনটি পুরোনো সংস্করন থেকে আপগ্রেড করতে দেয়া হয় না, বাধ্যতামূলকভাবে নতুন পন্য হিসেবেই কিনে নিতে হয়।

শুধুতো লাইসেন্স, একই সাথে মাইক্রোসফট নতুন সফটওয়্যারে তৈরীকৃত নথিপত্র পুরনো সফটওয়্যারের মধ্যে নিয়ে ব্যবহারের অনুপযোগী করার ব্যবস্থাও করে থাকে। এর অর্থ এই যে আপনি হয়তোবা দেখে থাকবেন যে মাইক্রোসফটের অফিসের বর্তমান সংস্করন একই প্যাকেজের পুরোনো সংস্করনের সাথে সমন্বিত নয়। ফলে একই নথি যেটা আপনি বর্তমান সংস্করনে ঠিকঠাক পড়তে এবং সম্পাদনা করতে পারছেন ঠিক একই সফটওয়্যার পুরোনোটাতে হয়তোবা পড়াই যাচ্ছে না, কিংবা পড়া গেলেও ফরম্যাটিং এলোমেলো হয়ে গেছে। পক্ষান্তরে এই কাজের মাধ্যমে মাইক্রোসফট শুধুমাত্র একজন সাধারন ব্যবহারকারীর প্রতিই যে চাপের সৃষ্টি করছে তাই নয় বরংচ ঐ ব্যবহারকারীর সমগ্র পরিমন্ডলে পরিচিতজনদের উপরেও চাপের সৃষ্টি করছে নতুন পন্যটি কেনাবার লক্ষ্যে। একই সাথে নতুন সফটওয়্যারের ব্যবহার করতে গেলে প্রয়োজন পড়বে নতুন নতুন হার্ডওয়্যার আর সেগুলো কিনতে গিয়ে ব্যয়িত হবে প্রচুর অর্থ। একই সাথে ঐ পুরোনো হার্ডওয়্যারগুলো ব্যবহার উপযোগী থাকা স্বত্ত্বেও আর ব্যবহার করা হবে না ফলে ঘটবে অপচয় আর অপব্যবহার। আর যদি এগুলো পুরোপুরি বাতিল বলে ফেলে রাখা হয় তো সেটাও ঘটবে অত্যন্ত অবহেলায় আর অযত্নে ফলে ঘটবে পরিবেশ দূষণ। ফলে সামগ্রিক ক্ষতির সম্মুখীন হবে এ বিশ্ব আর বিশ্ববাসী সবাই। আর এভাবেই সাধারন ব্যবহারকারীদের পছন্দের সফটওয়্যারটি ব্যবহারের ক্ষেত্রে নূন্যতম অধিকারটুকু সম্পূর্নই লংঘিত ও ব্যবসায়িক কু-চক্রের থাবায় ক্ষনেক্ষনে ক্ষত-বিক্ষত হচ্ছে।

আপনার কি মনে হয়? এগুলো কি কোনরূপেই হুমকি নয়? আমার সামান্য জ্ঞানে, একজন অতি সাধারন কম্পিউটার ব্যবহারকারী হিসেবে আমাকে, আমার অধিকারকে মাইক্রোসফট এবং ঐরূপ কু-চক্রী কর্তৃক জব্দ বা শায়েস্তা করবার একটা প্রক্রিয়া হিসেবেই এ পরিস্থিতিকে ব্যাখ্যা করে থাকি।

এই সপ্তম পর্বের লেখাটুকুকে আরো সহজবোধ্য করতে একটা ছোট্ট গল্প বলা জরুরী বলে মনে হচ্ছে। তবে শুনুন — আমাদের শিশুদেরকে আমরা যখন প্রথম প্রথম সামাজিক মূল্যবোধ গুলো শিক্ষা দিতে শুরু করি তখন কোন জিনিষটা বেশী করে বোঝাই? "Sharing বা ভাগাভাগি করে নেয়া"র অভ্যাসটুকু — তাই না? আমাদের ছোটবেলাতেও আমাদের গুরুজন/শিক্ষকগণ এটাই শেখাতেন। পাঠশালাতে আমাদের বাসা থেকে মায়ের দেয়া নাস্তা/খাবারটুকু টিফিনের সময় অতি প্রিয় বন্ধুটির সাথে ভাগ করে নেবার মজাই ছিলো আলাদা। আর এতে করে যে উপকার পাওয়া যেতো তা ছিলো একে অপরের সাথে মানসিক বোধের উন্নতি যা কিনা পাঠশালার গন্ডি পেরিয়ে চলে আসতো বাস্তব জীবনের কঠিন পথচলাতেও। একবার ভাবুন তো নিজের নাস্তাটুকু ভাগ করে নেবার বিনিময়ে যে ক্ষুদ্র অংশ আমাদের হারাতে হতো তাঁর চাইতে প্রাপ্তিটুকু কি বিশাল ছিলো !!! কিন্তু প্রোপ্রাইটরি বা মালিকানাধীন ও নিয়ন্ত্রিত সফটওয়্যার প্রতিষ্ঠানগুলো আজ আমাদের বাচ্চাদেরকে শেখাতে বাধ্য করছে যে – "না! তোমার কোন কিছুই তুমি ব্যতীত আর কারো সাথেই ভাগযোগ্য নয়।" এটা কি অমানবিক নয়? মানবাধিকারের লংঘন নয়? যদিও বা আমার, আপনার শিশুটি মনে প্রাণে চাইছে যে সে যা কিছু আনন্দময় তা অপরের সাথে ভাগ করে নিতে। আর এটা তো নিশ্চয়ই জানা আছে যে আনন্দ যত জনের সাথে শেয়ার করবেন তা বাড়তেই থাকবে। উন্মুক্ত সফটওয়্যারগুলো আপনার জন্য করে দেয় সেই সুযোগ যা কিনা আপনার অধিকারও বটে। আর তাইতো এই বিষয়ে এত বেশী চিল্লাহল্লা করছি।

আসন্ন অষ্টম পর্বেই আমার এই ধারাবাহিকের সমাপ্তি টানবো। এতগুলো দিন ধরে এই লেখাগুলোর মাধ্যমে যদি আপনাদের মনের মূল্যবোধের দেয়ালে সামান্য আঁচড়টুকুও কাটতে পেরে থাকি তো এই লেখাগুলো স্বার্থক। আমার মতো মূর্খের সাধ্য কতটুকু আর যে দেশের প্রতি দায়বোধটুকু থেকে দেশকে এগিয়ে নেবো? আপনারাই পারেন নিজ নিজ অবস্থান থেকে নিজ নিজ অধিকারটুকু আদায়ের মাধ্যমে, সচেতনা সৃষ্টির মাধ্যমে আমাদের প্রানপ্রিয় এই বাংলাদেশকে আগামীর পথে সফলভাবে এগিয়ে নিতে।

আমার এই লেখার পূর্বে প্রকাশিত পর্বগুলো —

বাঁচতে হলে জানতে হবে, শিখতে হবে, বুঝতে হবে (পর্ব – ১) প্রকাশিত হয়েছিলো বিগত ২৯শে ডিসেম্বর ২০১১ইং, বৃহস্পতিবার রাত্রে।
বাঁচতে হলে জানতে হবে, শিখতে হবে, বুঝতে হবে (পর্ব – ২) প্রকাশিত হয়েছিলো বিগত ৫ই জানুয়ারী ২০১২ইং, বৃহস্পতিবার রাত্রে।
বাঁচতে হলে জানতে হবে, শিখতে হবে, বুঝতে হবে (পর্ব – ৩) প্রকাশিত হয়েছিলো বিগত ১২ই জানুয়ারী ২০১২ইং, বৃহস্পতিবার রাত্রে।
বাঁচতে হলে জানতে হবে, শিখতে হবে, বুঝতে হবে (পর্ব – ৪) প্রকাশিত হয়েছিলো বিগত ১৯শে জানুয়ারী ২০১২ইং, বৃহস্পতিবার রাত্রে।
বাঁচতে হলে জানতে হবে, শিখতে হবে, বুঝতে হবে (পর্ব – ৫) প্রকাশিত হয়েছিলো বিগত ৩১শে জানুয়ারী ২০১২ইং, মঙ্গলবার রাত্রে।
বাঁচতে হলে জানতে হবে, শিখতে হবে, বুঝতে হবে (পর্ব – ৬) প্রকাশিত হয়েছিলো বিগত ১৬ই ফেব্রুয়ারী ২০১২ইং শুক্রবার রাত্রে।
বাঁচতে হলে জানতে হবে, শিখতে হবে, বুঝতে হবে (পর্ব – ৭[ক]) প্রকাশিত হয়েছিলো বিগত ৩১শে মার্চ ২০১২ইং শুক্রবার রাত্রে।