কী দিয়ে শুরু করবো ! তেমন কোন জায়গা নেই যে শুরু করেত পারি। আসলে- বিরোধীদল কি তাদের সঠিক দায়িত্ব পালন করেছ? না করেনি- এরই মাঝে – রেকর্ড গড়েছ, যেমনঃ ১। সংসদ বর্জন, ২। দূনীতির রেকর্ড, ৩। সংসদ সদস্য হিসাবে বেতন-ভাতা গ্রহন করা, ৪। পরিকল্পনাহীন এলোমেলো কর্মসূচি, ৫। ব্যক্তিগত আক্রোশের কথাবার্তা, ৬।গাড়ী ভাংঙ্গচুর-জ্বালাও পোড়াও, ৭। মানুষ জ্বালিয়ে দেওয়া এবং সর্বশেষ- আইন শৃংঙ্খলা বাহিনীকে আক্রমন করা ছিল সহকারি জোটের এক দলের কর্মকান্ড। যা সাধারন মানুষকে অনেক ভাবিয়ে তুলেছে, পাশা-পাশি আইন শৃংঙ্খলা বাহিনীও এরই মাঝে প্রস্তুত তার মোকাবেলার জন্য।—তাহলে কি হবে ?
বিরোধীদলকে–জনগন যে ভোটাদিকার প্রয়োগ করেছিল, তার মূল্যয়ন করেনি। করা হয়নি জনগনের জন্য কোন কঠোর কর্মসূচি। কারন শ্রদ্ধেয় পীর ভাইয়ের কথায় অনেকটা কাজে লাগিয়ে ২০১২ সালে খালেদা জিয়া ঘুড়ে বেড়িয়েছেন কয়েকটি বড় বড় জেলা। কিন্ত,,,কতটুকু সাথর্ক এই সফরে,,,বিরোধীদল? এক ফেইজ ভেলূ দিয়ে কি চলবে? যারা বির্তকিত তারাই এখন সহকারী, সহযোগী, পরামর্শ দাতা ? কত যে ইস্যু ছিল,,,,,তার শেষ নেই। কিন্ত, কি করলো। বার বার এভাবে ঘাট ছাড়া আল্টিমেটাম দিযে।
যা করার দরকার ছিল,তা তারা করেনি বরং করেছে উল্ট সবকিছু- সবকিছুই ঢাকা কেন্দ্রিক। যার জন্য বিরোধী দল না পারছে-সামনে, না পারছে পিছনে। দেশের বৃহৎ স্বার্থ, জনগণের স্বার্থ, পার্টির স্বার্থ, নীতিহীন, শুধুমাত্র টেলিভিশন, দলীয় কার্যালয় ও বগুড়া ছাড়া দেশের আর কোথাও তেমন কর্মসূচী নেই। মৌসুমী কর্মসূচী দূরত্ব আরো বাড়িয়ে দিয়েছে। প্রয়োজন পড়ে একটা স্পীর্ড ওয়ার্কের। যা এখনও করতে পারেনি। সরকারের শেষ হয়ে গেল ৪ বৎসর। এখন সংসদ থেকে পদত্যাগ করবেন, বলে হুমকি প্রদান করা কতটুকু যুক্তিযুক্ত বিরোধী দলের, তা আরো একবার ভেবে দেখুন ভালো করে। সময় খুব দ্রুত চলে যাচ্ছে— কি এমন পদক্ষেপ বা কর্মসূচী দিলে জনগন সাদরে গ্রহন করবে- তা খুজে বাহির করুন। তারপর শুরু করুন। আর- এবার জনগণের কাছে ওয়াদা যেণ ওয়াদা খাকে, য়েন ভুলে না যাই। অতীত কর্মকান্ডের জন্য জনতার কাছে ক্ষমা চেয়ে নিন।
সত্য, সময় ও পরিবর্তন দিয়ে শুরু করেন, নতুন ভাবে।
ইনোসেন্স বলেছেনঃ
জনাব ৯৭৭, সময়োপযোগী লেখা দিয়েছেন। আমার মনে হয় বিরোধীদল এখন দিন গুনছে বর্তমান সরকারের শেষ কর্মদিবসের জন্য। সরকারের সময় শেষ হলেই দুর্বার আন্দোলন গড়ে তুলবে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জন্য। অন্যকোন ইস্যু নিয়ে তাদের মাথাব্যথা নেই। বিরোধীদল কঠোর কর্মসূচি না দেওয়াতে আমারমত লক্ষ লক্ষ কর্মজীবি মানুষের ভালই হয়েছে। কারণ- হরতাল-অবরোধে আমার কর্মস্থলে আসা বাধ্যতামূলক। এই হরতাল-অবরোধে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কর্মস্খলে আসা যাওয়ার পথে যদি অনাকাঙ্খিত দুর্ঘটনার স্বীকার হই তাহলে এই দুর্ঘটনার দায় কে নেবে? আমার কর্মপ্রতিষ্ঠান, সরকার, সরকারী দল না বিরোধী দল?
৯৭৭ বলেছেনঃ
বড় প্রয়োজন একটা system develop করা। যার মাধ্যমে চলবে সব কিছু। ধন্যবাদ।
বাংলার তেীহিদ বলেছেনঃ
কিছুই বুঝতাছি না
৯৭৭ বলেছেনঃ
😀 না বুঝার জন্য ধন্যবাদ। পড়তে হবে অনেক কিছু, জানতে হবে আরো…….