ব্রিটিশ শাসকদের দুটি দিক বিচার করলে দেখা যায় নীল চাষ থেকে শুরু করে দেশ ভাগ পর্যন্ত যে কুকর্ম তারা করেছে তার তুলনায় ভালোর পরিমান খুবই কম। তাদের অন্যায় অত্যাচার এমন পর্যায়ে গিয়েছিল যে, তাদের দেশ ছাড়তে বাধ্য করেছিল বাংলার সূর্যসেন এর মতো বিরেরা।
যার নেত্রিতে চট্টগ্রাম এ প্রথম স্বাধীনতার রঙ লেগেছিল এই বাংলার মাটিতে । সেদিন ইংরেজ শাসকদের ভীত কাপিয়ে দিয়েছিল সে। তার কিছু পরেই ব্রিটিশরা ভারতবর্ষ ছেড়ে জেতে বাধ্য হয়েছিল। পরে আমরা আর এক শাসক পাকিস্তান এর হাতে পড়লাম। তারা দেশটাকে এমন করে তুলল, যেন পূর্ব বাংলার জনগন তাদের দাস/ ভোগ্য পণ্য। কোন কিছুতেই তারা আমাদের কথা শুনবে না । এ যেন এক মগের মুল্লুক। কিন্তু বাঙ্গালীর এক বিশাল বৈশিষ্ট্য তারা আক্রান্ত হলে কিছুই মানে না । ঘারের উপর ঝাপিয়ে পরে আক্রমণকারীর । তাই পাকিরা ৭১ এ দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছিল।এত গেল বিদেশী শাশকদের কাহিনি।
এবার দেখি দেশী শাশকদের কি অবস্থা, ১৯৭১-২০১২ পর্যন্ত তাদের এমন কোন ভাল কাজ নেই, যা ৭১ পরবর্তী প্রজন্ম মনে রাখবে। ভাল কাজ বলতে আমি জনগনের কল্যাণ হয় এমন কাজ কে বুঝাতে চেয়েছি। বিশেষ করে মৌলিক চাহিদা গুল। কিছু ভাল কাজের উদ্যোগ বিভিন্ন ক্ষেত্রে দেখা গেলেও তা অবাবস্থাপনায় ও দুরনিতিতে বেশি দূর আগাতে পারেনি। প্রকৃত পক্ষে শেখ মুজিব পরবর্তী সব সরকার ই লুটপাট আর দুরনিতিতে বাস্ত ছিল বেশি। ইংরেজ / পাকিস্থানিরা বিদেশি হয়ে যেমন নিরবিছারে মানুষ হত্যা করছে, তেমনি দেশী শাসকরা ও দেশের মানুষকে কে অমানুষ করছে। অবস্থা এমন হইছে যে গুলি করে মাণূষ মেরে ও কাজ হচ্ছে ণা। ৯৭ ভাগ এমপি খারাপ তার মাণে আমরা সবাই খারাপ হয়ে গেছি। যাদের উপর গুরুদ