গতকাল ১৯শে ডিসেম্বর এই বিজয়ের মাসে মন্ত্রী সভায় একটি নতুন বিল অনুমোদন হয় । যা কিনা নিঃসন্দেহে প্রশংসার দাবিদার । চাকুরীর মেয়াদ ৫৭ থেকে ৫৯ বছর উন্নীত করা হয়েছে । মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ । এতে দুই রকমের উপকার হবে এক- কর্ম জীবন আরও দুই বছর বেশী করতে পারবে এবং পাশাপাশি অর্থনৈতিক ভাবে পরিবারকে অর্থের যোগান দিতে পারবে, দুই- দেশ অভিজ্ঞ সম্পন্ন লোক দ্বারা দুই বছর বেশী শ্রম পাবে যা উন্নয়ন কাজে তুলনামূলক নতুনের চেয়ে বেশী উপকৃত হবে । তাই যুগোপযোগী সিদ্ধান্ত নেয়ার জন্য প্রধান মন্ত্রীকে আবারও ধন্যবাদ জানাচ্ছি । সেই সাথে প্রধান মন্ত্রীকে আরও একটি বিষয় নিয়ে ভেবে দেখার অনুরোধ জানাচ্ছি যে চাকুরীর বয়স ৩০ থেকে ৩২ বছর বাড়ানো । তাতে অনেক শিক্ষিত বেকার যুবক মানসিক ভাবে নিজেকে আত্বউন্নয়ন কাজে লাগাতে পারবে । অনেকের হয়তো সম্প্রতি ৩০ বছর পার হয়েছে কিন্তু সরকারী কোন চাকুরী এখন পায়নি । অনেকে সামনের বিসিএস পরীক্ষায়ও অংশ গ্রহন করতে পারবে না । দেশে যেহেতু পর্যাপ্ত কর্মসংস্থান নেই সেই কারনে প্রতি বছর অনেক শিক্ষিত যুবক বেকার হয়ে পড়ছে। এমতাবস্থায় সার্বিক দিক বিবেচনা করে দেশের লক্ষ লক্ষ শিক্ষিত বেকার যুবকদের সরকারী চাকুরীর লক্ষে চাকুরীর বয়স ৩০ বছর থেকে ৩২ বছর করার জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে বিনীত আহ্বান জানাচ্ছি ।