তার মৃত্যুতে পাহাড় হারিয়েছে সংস্কৃতির নিবেদিত প্রাণ আলোকবর্তিকা।
দুপুরের দিকে খবর পেলাম, তিতুমীর কলেজের সামনে গণ্ডগোল চলছে ।গাড়ি ঘোড়া চলাচল গুলশান এক পর্যন্ত বন্ধ।জানা গেলো আগের রাতে পর্যটন কর্পোরেশনের লোকজনের সাথে নাকি ঝামেলা হয়েছে।পুলিশ অনেক ছাত্র ধরে নিয়ে গেছে। তাই প্রতিবাদ জানাতে এই মহা যজ্ঞ। দুদিন আগেই ঢাকা কলেজের ছাত্র সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যাওয়াতে ওই এলাকায় প্রবল ভাংচুর হয়েছে ।এমন তো অহরহ হচ্ছে।সবই বোঝা গেলো কিন্তু একটা জিনিস বাদে সেটা হল, যার সাথে যাই ঘটুক না কেনো হঠাৎ আতংকে পথচারী বিনা দোষে ভুগবে কেনো? যারা ভাংচুর করছে তাদের কী কোনও আত্মীয় বা নিকট জন নেই,যে এই অবস্থার শিকার হতে পারে।হতেই পারে। ভাবা দরকার আমরা কার ঝাল কার ওপর মেটাচ্ছি, আতংক ছড়িয়ে কী লাভ।অনেক সংযম প্রদর্শন করা দরকার এক্ষেত্রে।বলছি না, নীরবে কোনও অন্যায় অবিচার মেনে নিতে। শুধু বলছি প্রতিবাদের ভাষা বদলাতে।